মধ্যপ্রদেশের বেশ কয়েকটি স্থান ইউনেস্কোর ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর অস্থায়ী তালিকায় জায়গা করে নিল।

ছবি: সংগৃহীত

ইউনেস্কোর ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ’ শিরোপা জেতার দৌড়ে ইতিমধ্যেই অস্থায়ী তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ওরছা, মান্ডু, সাতপুরা এবং খুন্ডি ভান্ডারা।

ছবি: সংগৃহীত

ওরছা 

ওরছায় রামের মন্দির  রয়েছে। এখানকার মানুষ রামকে তাঁদের রাজা বলে মনে করেন। মধ্যযুগে এটি ছিল পারিহার রাজাদের রাজধানী।

ছবি: সংগৃহীত

সে রাজ্যের সরকার ওরছার স্থাপত্যের বিস্তারিত বিবরণী জমা করেছে ইউনেস্কোতে।

ছবি: সংগৃহীত

মান্ডু

জাহাজ মহল, রূপমতি হিন্দোলা এবং হোশাংশাহের সমাধির মতো অনেক মধ্যযুগীয় স্মৃতিস্তম্ভ এখানে রয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত

সাতপুরা টাইগার রিজ়ার্ভ

সাতপুরা টাইগার রিজার্ভ ১৪টি বিপন্ন বন্যপ্রাণী এবং ৩০০ প্রজাতির পাখির আবাসস্থল।

ছবি: সংগৃহীত

কুন্ডি ভান্ডারা

মধ্যপ্রদেশের বুরহানপুর জেলায় মুঘল আমলের একটি ভূগর্ভস্থ জল ব্যবস্থাপনা কাঠামো রয়েছে যা ‘কুন্ডি ভান্ডারা’ বা ‘খুনি ভান্ডারা’ নামে পরিচিত।

ছবি: সংগৃহীত

খুনি ভান্ডারার কূপের মতো কাঠামোর মধ্য দিয়ে সুড়ঙ্গে নামতে একটি লোহার সিঁড়ি ব্যবহার করা হয়। জল সরবরাহের জন্য এই ব্যবস্থা তৈরি হয়েছিল মুঘল আমলে।

ছবি: সংগৃহীত

এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান এবং এখনও বুরহানপুরের একটি অংশে উচ্চ মানের পানীয় জল সরবরাহ করে চলেছে।

ছবি: সংগৃহীত