দীপাবলি অত্যন্ত শুভ সময়। দীপাবলির সময় সংসারে সুখ, ধনসম্পদ বৃদ্ধির জন্য ধনলক্ষ্মীর পুজো করার প্রচলন রয়েছে৷ কিন্তু বাড়িতে সাতটি জিনিস থাকলে লক্ষ্মী কুপিত হন।

ছবি: সংগৃহীত

ভাঙা বা ফাটা পাত্র

 সামান্য অংশ ফেটে ফেলে বা অসাবধানে ভেঙে গেলেও ওই পাত্র ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এমন পাত্র বাড়িতে বা পুজোর কাজে ব্যবহার করলে লক্ষ্মী চঞ্চলা হন।

ছবি: সংগৃহীত

শুকনো ফুল-গাছপালা

 মা লক্ষ্মীকে শুকিয়ে যাওয়া ফুল অর্পণ করলে অমঙ্গল হয়। শুকনো ফুল পাতা বাড়িতে জমিয়ে রাখলে কুপ্রভাব পড়ে।

ছবি: সংগৃহীত

ধুলো ময়লা

ঘর সবসময় যথাসম্ভব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা ভাল। বিশেষত পুজোর জায়গায় ধুলো ময়লা জমে থাকা অত্যন্ত অশুভ বলে মনে করা হয়। এর ফলে মা লক্ষ্মীর রোষ বৃদ্ধি পেতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত

ভাঙা আয়না

 আয়না ভেঙে গেলে সঙ্গে সঙ্গে বাইরে ফেলে দেওয়া উচিত। প্রচলিত বিশ্বাস, ভাঙা বা ফাটা আয়নায় মুখ দেখলে দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ে না।

ছবি: সংগৃহীত

বাসি খাবার

 পুজোর প্রসাদ হিসাবে বাসি খাবার কখনও খাবেন না বা বিতরণ করবেন না। বাড়িতে বাসি খাবার থাকলে মা লক্ষ্মীর কৃপা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন। বিজ্ঞানসম্মত ভাবেও বাসি খাবার অস্বাস্থ্যকর।

ছবি: সংগৃহীত

ভাঙা মূর্তি

 মাটির বা পিতলের মূর্তি অনেক সময় পুরনো হলে ফাটল ধরে যায়। সেই মূর্তি পুজো করলে সংসারে অশান্তি বৃদ্ধি পায়। মা লক্ষ্মী কুপিত হন। মূর্তি ভেঙে গেলে বা ফেটে গেলে প্রণাম করে বিসর্জন দেওয়াই ভাল।

ছবি: সংগৃহীত

ছেঁড়া এবং নোংরা কাপড়

 মনে করা হয়, পুজোর সময় ছেঁড়া বা নোংরা কাপড় পরে পুজো করলে মা লক্ষ্মী অসন্তুষ্ট হন। লক্ষ্মীর আরাধনার সময় সর্বদা পরিষ্কার কাপড় পরা ভাল।

ছবি: সংগৃহীত