বিরিয়ানি বানানোর পদ্ধতি জায়গা বিশেষে আলাদা হয়। কলকাতার বিরিয়ানিতে আলু থাকে।

ছবি: সংগৃহীত

বিরিয়ানিতে কখনও ছোট আলু দেওয়া হয় না। বড় আলু দিয়ে বিরিয়ানি বানানোর নেপথ্যে রয়েছে বিশেষ কারণ। 

ছবি: সংগৃহীত

বিরিয়ানি সাধারণত ধীরে ধীরে ভাপে রান্না করা হয়। বেশি সময় ধরে ঢিমে আঁচে বিরিয়ানি রান্না করলে স্বাদ ভাল হয়৷

ছবি: সংগৃহীত

ছোট আলু তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়ে যায়। ফলে গলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে৷ ।

ছবি: সংগৃহীত

বড় আলু সিদ্ধ হতে সময় বেশি লাগে৷ তাই আলু বেশি সিদ্ধ হয়ে বিরিয়ানির স্বাদ খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

ছবি: সংগৃহীত

এ ছাড়া বাংলায় প্রায় সমস্ত রান্নার প্রধান উপকরণ আলু৷ তবে বিরিয়ানিতে আলু থাকার জন্য ভাতের পরিমাণ কিছুটা কমে যায়৷ 

ছবি: সংগৃহীত

নবাব ওয়াজিদ আলি বিরিয়ানিতে আলু দেওয়া চালু করেছিলেন। মনে করা হয়, কম টাকায় বেশি মানুষ যাতে বিরিয়ানি খেতে পারেন তার জন্যই বিরিয়ানিতে এই বদল তিনি করেছিলেন৷ 

ছবি: সংগৃহীত

নবাব ওয়াজিদ আলি অওধের বাসিন্দা হলেও পরবর্তীকালে কলকাতায় থাকতে শুরু করেন। সেই সময় কয়েক হাজার লোক ছিলেন নবাবের সঙ্গে। তাঁদের কথা মাথায় রেখেই বিরিয়ানিতে আলু যোগ করার চল হয়েছিল বলে মনে করা হয়৷

ছবি: সংগৃহীত