চাঁদ এবং সূর্যের দেশে পরিভ্রমণের পর  গভীর সমুদ্রের রহস্য উদঘাটন করতে রওনা দিচ্ছে ভারত।

ছবি: সংগৃহীত

 তিন জন বিশেষজ্ঞের একটি দল  সমুদ্রের তলদেশে ৬ কিলোমিটার গভীরতায় যাবে । সমুদ্রের তলদেশের বাস্তুতন্ত্র সম্পর্কে গবেষণা করবে।

ছবি: সংগৃহীত

চেন্নাইয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশান টেকনোলজিতে বিশেষ জলযান ‘মৎস্য-৬০০০’ প্রস্তুত করা হচ্ছে।

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

এই সমুদ্রাভিযানে সমুদ্রের তলদেশ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সামুদ্রিক জীববৈচিত্র নিয়ে একাধিক গবেষণা করা হবে। 

ছবি: সংগৃহীত

সমুদ্রের তলদেশে গবেষণায় ব্যবহৃত জলযানটি টাইটানিয়াম মিশ্রিত সঙ্কর ধাতু দিয়ে তৈরি।  যানটি ১২ ঘণ্টা জলের নীচে থাকবে।  জরুরি পরিস্থিতিতেও জলের তলায় যানটি ৯৬ ঘণ্টা স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।

ছবি: সংগৃহীত

এই ধরনের জলযান সাধারণত  ৩০০ থেকে ৪০০ মিটার যেতে পারে। কিন্তু ‘মৎস্য ৬০০০’  ছয় কিলোমিটার গভীর পর্যন্ত যেতে পারবে।

ছবি: সংগৃহীত

সমুদ্রে ১০০০ থেকে ৫৫০০ মিটার গভীরতায় বিরল খনিজ পাওয়া যায়। এই প্রকল্পটির জন্য বরাদ্দ করা  হবে প্রায় ৪১০০ কোটি টাকা। 

ছবি: সংগৃহীত

সমুদ্রযানটি ২০২৪ সালে পরীক্ষানিরীক্ষা করার কথা ভাবা হয়েছে।  ২০২৬ সালে অভিযান শুরু হওয়ার সম্ভাবনা। 

ছবি: সংগৃহীত