‘স্ক্রিন টাইম’ কমাতে পারলে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের একাধিক উপকার হয়।

ছবি: সংগৃহীত

ডিজিটাল দুনিয়ায় মোবাইল আর বৈদুতিক গ্যাজেটের উপর নির্ভরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু তার ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ছে স্বাস্থ্যের উপর।

ছবি: সংগৃহীত

 ‘স্ক্রিন টাইম’ কম হলে আপনার মনঃসংযোগ করার ক্ষমতা বাড়বে, যে কোনও বিষয় খুব সহজেই মনোযোগ দিতে পারবেন।

ছবি: সংগৃহীত

‘স্ক্রিন টাইম’ বেশি হওয়ার কারণে অনেক সময় অহেতুক সময় নষ্ট হয়। ‘স্ক্রিন টাইম’ কম করে সেই সময় শরীরচর্চা করলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত

 ‘স্ক্রিন টাইম’ কম করলে মানসিক চাপ থেকে মুক্ত হওয়া যায়।

ছবি: সংগৃহীত

 ‘স্ক্রিন টাইম’ কম করে বন্ধুবান্ধব পরিবারের সঙ্গে সময় কাটালে মন ভাল থাকে, সম্পর্ক সুন্দর হয়।

ছবি: সংগৃহীত

 ‘স্ক্রিন টাইম’ কম করে ওই সময় সৃষ্টিশীল কাজ করতে পারেন, মন ভাল থাকবে। নতুন নতুন বিষয় জানতেও পারবেন।

ছবি: সংগৃহীত

‘স্ক্রিন টাইম’ বেশি হলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। তাই ভাল ঘুমের জন্য ‘স্ক্রিন টাইম’ কম করা জরুরি।

ছবি: সংগৃহীত