ভোটের ফল বেরোতে রাজ্য জুড়ে শান্তি বজায় রাখার আবেদন করছেন শাসক দলের নেতা-নেত্রী, নব্য সাংসদেরা। কিন্তু সংঘর্ষ থামার লক্ষণ নেই।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়, উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালি, হুগলির খানাকুলে শাসক দলই যেমন মারধর-ভাঙচুরে অভিযুক্ত, তেমনই চন্দননগরে দুই তৃণমূল কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে সিপিএমের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ওই ঘটনার পরে ভাঙচুর চলে সিপিএমের পার্টি অফিসে। পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায় কংগ্রেস-তৃণমূল সংঘর্ষে দু’পক্ষের সাত জন জখম হন। পুড়শুড়ায় গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে মার খেয়েছেন দুই তৃণমূল কর্মী।
সোমবার রাতে দলীয় বৈঠক সেরে ফেরার পথে এক দল সশস্ত্র দুষ্কৃতীর হাতে আক্রান্ত হন বাঁকুড়ার পাত্রসায়র পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ শাহজাহান মিদ্যা-সহ তৃণমূলের কিছু নেতা। বোমার ঘায়ে বুদ্ধদেববাবু-সহ তিন জন জখম হন। এক তৃণমূলকর্মীকে বল্লম দিয়ে আঘাত করা হয়। পাত্রসায়র ব্লক সভাপতি স্নেহেশ মুখোপাধ্যায়ের দাবি, দলেরই এক নেতা এলাকায় অশান্তি পাকানোর উদ্দেশ্যে এই ঘটনা ঘটিয়েছেন। ওই নেতার বিরুদ্ধে খুন, তোলাবাজির অভিযোগ রয়েছে।