ওরাও স্কুলের ছাত্রছাত্রী। কিন্তু ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায়!
ওদের কষ্ট করে পড়াশোনা করতে হয়। কন্যাশ্রীর সুবিধা পেলেও অনেকেরই লাভ হয় না। মাধ্যমিকও দিতে পারে না বেশির ভাগ। তারা স্কুলছুট হয়ে যায়। ওরা রাজ্যের শিশু শিক্ষা কেন্দ্র (এসএসকে) এবং মাধ্যমিক শিক্ষা কেন্দ্রের (এমএসকে) গরিব ঘরের ১১ লক্ষ ছাত্রছাত্রী। যাদের কোনও দায়িত্ব নেয় না শিক্ষা দফতর।
রাজ্যে এসএসকে (চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত) রয়েছে ১৬ হাজার। এমএসকে (অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত) ২৫০০। দু’ধরনের স্কুলই চালায় পঞ্চায়েত দফতর। স্কুলগুলিকে শিক্ষা দফতরের অধীনে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ২০১৩ সালে। ওই বছর রাজ্য মন্ত্রিসভায় এ বিষয়ে প্রস্তাবও অনুমোদিত হয়। এ সংক্রান্ত যাবতীয় নথিপত্র তার পরই শিক্ষা দফতরকে দেওয়া হয় বলে দাবি পঞ্চায়েত কর্তাদের। কিন্তু এখনও স্কুলগুলিকে শিক্ষা দফতরের অধীনে আনা হয়নি। অভিভাবকদের অনেকেরই অভিযোগ, তাঁদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছেলেখেলা হচ্ছে।