শুনানি শুরু হতেই আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল নবাবহাটের ধর্ষিতা ছাত্রীর বাড়িতে।
২০১৩ সালের ২৫ অক্টোবর টিউশনে গিয়ে আর ফেরেনি নবাবহাটের দিঘির পাড় এলাকার একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রী। ৪৮ ঘণ্টা পরে বাড়ির কাছে একটি ক্যানালের পাশ থেকে তার নগ্ন দেহ মেলে। ওই ছাত্রীর পরিবারের লোকেরা অভিযোগ করেন, গণধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে ওই ছাত্রীকে।
বুধবার থেকে ওই মামলারই শুনানি শুরু হয়েছে বর্ধমান সিজেএম আদালতে। পরের দিন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাতেই ওই নিগৃহীতার বাড়ির এক অংশে আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠেছে। বর্ধমানের পুলিশ সুপার সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জা বলেন, “বাড়ির পিছন দিতে দু’ফুট জায়গা জুড়ে আগুন লেগেছিল। তবে কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কোনও অভিযোগ করেননি মৃত ছাত্রীর বাবা-মা। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।” পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মামলায় ন’জনের নামে অভিযোগ হয়েছিল। তারা আপাতত জামিনে রয়েছেন।