Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
sweet

Sweets: গলায় বোর্ড ঝুলিয়ে মিষ্টির দোকানে, বাঙালির মিষ্টি প্রেমে মজল নেট দুনিয়া

নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিয়োটি রেকর্ড করা হয়েছে চন্দননগরের স্ট্র্যান্ড এলাকায়।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৮ মে ২০২১ ১৭:৩৯
Share: Save:

এক বাঙালি ক্রেতার মিষ্টি প্রেমে নেট দুনিয়া মাত। বাংলায় করোনা সংক্রান্ত কড়াকড়ির মধ্যেও মিষ্টি কিনতে পথে নেমেছিলেন ওই ব্যক্তি। তবে পুলিশের বকুনির ভয়ে গলায় ঝুলিয়ে নিয়েছিলেন একটি বোর্ড। তাতে লেখা ‘মিষ্টি কিনতে যাচ্ছি’। ঘটনাটির একটি ভিডিয়ো নেট মাধ্যমে সামনে আসতেই তা দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে ওই বাঙালি ক্রেতার মিষ্টি প্রেমকে পুরোদমে সমর্থন জানিয়েছেন নেটাগরিকরা। তাঁদের কথায়, ‘বাঙালি তো! মিষ্টি এঁদের জরুরি পরিষেবার মধ্যেই পড়ে’।

নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিয়োটি রেকর্ড করা হয়েছে চন্দননগরের স্ট্র্যান্ড এলাকায়। তাতে দেখা যাচ্ছে, প্রায় জনমানবহীন রাস্তা দিয়ে হেঁটে আসা ওই ব্যক্তির পথ রোধ করছে পুলিশ। জবাবে নিজের গলায় ঝোলানো একটি সাইনবোর্ড সামনে টেনে আনেন ওই ব্যক্তি। তাতে গোটা গোটা বাংলা হরফে লেখা ‘মিষ্টি কিনতে যাচ্ছি’। ওই বিশেষ মুহূর্তে কে ওই ভিডিয়ো রেকর্ড করেছেন, বিষয়টি পূর্বপরিকল্পিত কি না তা অবশ্য যাচাই করা যায়নি। তবে ওই মিষ্টি ক্রেতার মিষ্টি প্রেমে বেশ আনন্দ পেয়েছেন নেটাগরিকরা।

করোনার আবহে দেশের অন্য রাজ্যগুলির মতো পশ্চিমবঙ্গেও লকডাউনের মতো বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। তবে জরুরি পরিষেবায় রয়েছে ছাড়। সেই বিধিনিষেধের মধ্যেও গলায় বোর্ড ঝুলিয়ে মিষ্টি কিনতে বেরনো ওই বাঙালি ক্রেতাকে নিয়ে তাই ঠাট্টা করেছেন নেটাগরিকরা। কেউ লিখেছেন, মিষ্টিপ্রেমী বাঙালির কাছে মিষ্টিও জরুরি পরিষেবার মধ্যেই পড়ে। কারও মতে এমন ঘটনা একমাত্র বাংলাতেই সম্ভব।

পশ্চিমবঙ্গে অবশ্য রাজ্য সরকার আগেই সকাল ১০টা থেকে ৫টা পর্যন্ত মিষ্টির দোকান খোলা রাখা যাবে বলে জানিয়েছিল। নেটাগরিকরা বলেছেন বাংলায় মিষ্টিও নিত্য প্রয়োজনের মধ্যে পড়ে। তাই ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

sweet COVID-19 Lockdown
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE