বসন্ত উত্সবের ভিড়ে নজরদারি চালাতে সাদা পোশাকের পুলিশের পাশে থাকছে সিসিটিভি-ও। যানজট এড়াতে বিশ্বভারতীর এলাকায় ঢোকার মুখে করা হয়েছে গাড়ি রাখার একাধিক ব্যবস্থাও।
শনিবার সন্ধ্যাতেই আশ্রম মাঠে বসন্তবন্দনা এবং রাতে গৌর প্রাঙ্গণে বৈতালিকে বিশ্বভারতীর নিজস্ব ছাত্রছাত্রী, কর্মী, অধ্যাপক ছাড়াও কয়েক হাজার মানুষ যোগ দেন। অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতা সামনে রেখে এ বার আগেভাগেই পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করতে বীরভূম জেলা পুলিশ ও প্রশাসনের সঙ্গে দফায়-দফায় বৈঠক করেছেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। পানীয় জল, নিরাপত্তা, প্রাথমিক চিকিত্সা, অগ্নি নির্বাপণের জন্য আলাদা-আলাদা অস্থায়ী শিবির করা হয়েছে।
বিশ্বভারতীর মুখ্য নিরাপত্তা আধিকারিক ইউ পি সিংহ জানান, আশ্রম সাফসুতরো রাখা এবং বিশিষ্ট শিল্পীদের শিল্পকর্ম রক্ষার জন্য রবিবার দুপুর ১২টার পরে এলাকা ফাঁকা করে দেওয়া হবে। সন্ধ্যায় ‘শ্যামা’ নৃত্যনাট্য দেখতে অবশ্য সকলে ফের ঢুকতে পারবেন। বিশ্বভারতী কর্মিমণ্ডলীর যুগ্ম সম্পাদক সৌগত সামন্ত বলেন, “ছাত্রছাত্রী এবং মহিলাদের নিরাপত্তার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।”