রেজিস্ট্রারের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়েছেন সোমনাথ সৌ। —নিজস্ব চিত্র।
আদালতের রায়ের পর বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর বাড়ির সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন রেজিস্ট্রার অশোক মাহাতো-সহ কয়েক জন আধিকারিক। কিন্তু পড়ুয়াদের আন্দোলনের জেরে তাঁরা উপাচার্যের বাড়িতে ঢুকতেই পারলেন না। তিন পড়ুয়াকে আগে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের নোটিস পাঠানোর দাবি তুলেছেন আন্দোলনকারীরা।
তিন ছাত্রকে তিন বছরের জন্য বহিষ্কারের সিদ্ধান্তে মঙ্গলবার স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট। এর পরেই উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে গাড়ি চড়ে তাঁর বাসভবন পূর্বিতার সামনে হাজির হন অশোক-সহ কয়েক জন। সেই সময় তাঁদের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়েন আন্দোলনকারীদের অন্যতম সোমনাথ সৌ। বাধা পেয়ে ফিরে যেতে বাধ্য হন বিশ্বভারতীর আধিকারিকরা। পড়ুয়াদের অভিযোগ, আন্দোলনের সময় ওই আধিকারিকদের দেখা মেলেনি।
তিন বহিষ্কৃত পড়ুয়ার এক জন সোমনাথ বুধবার বলেন, ‘‘আদালতের নির্দেশ মোতাবেক আমাদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার কথা। আমাদেরও যোগ দেওয়ার কথা ক্লাসে। সেই নোটিস এখনও জারি হয়নি। আমাদের সামনে দিয়ে ওঁরা যাচ্ছিলেন। তাই আমরা আগে নোটিস পাঠাতে বললাম। তার পর ওঁরা যা বৈঠক করার করবেন। না হলে আমাদের উপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে যান। ওঁরা উপাচার্যের সঙ্গে গোপন বৈঠক করতে এসেছিলেন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy