Advertisement
২৫ এপ্রিল ২০২৪

পৌষ মেলার ডায়েরি

মেলার ভিড়ে হারিয়ে গিয়েছিল সোনালি। ঘাবড়ে গিয়ে কিছুই বলতে পারছিল না, নানুরের বছর পাঁচেকের ছোট্ট মেয়েটি। একটু পরেই তার জামায় লাগানো আকাশি রঙের এক টুকরো কাগজই সোনালিকে ফিরিয়ে দিল তার মায়ের কাছে। ওই কাগজ দেখেই চট করে খোঁজ মিলল তার অভিভাবকের। এবার অভিনব এই ব্যবস্থা করেছে বীরভূম জেলা পুলিশ।

শেষ আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ ০০:৪৯
Share: Save:

হারানো প্রাপ্তি নিরুদ্দেশ

মেলার ভিড়ে হারিয়ে গিয়েছিল সোনালি। ঘাবড়ে গিয়ে কিছুই বলতে পারছিল না, নানুরের বছর পাঁচেকের ছোট্ট মেয়েটি। একটু পরেই তার জামায় লাগানো আকাশি রঙের এক টুকরো কাগজই সোনালিকে ফিরিয়ে দিল তার মায়ের কাছে। ওই কাগজ দেখেই চট করে খোঁজ মিলল তার অভিভাবকের। এবার অভিনব এই ব্যবস্থা করেছে বীরভূম জেলা পুলিশ। মেলায় ঢোকার মুখে শিশুদের বুকে সেফটি পিন দিয়ে আটকানো হচ্ছে এই টিকিট। তাতে লিখে দেওয়া হচ্ছে নাম, বাবার নাম, ঠিকানা আর অভিভাবকের ফোন নম্বর। থাকছে, পুলিশের কন্ট্রোল রুমের নম্বরও!

ছাতায় ছাঁকনি

রোদের দাপট নেই, কিন্তু ছাতা খোলা!

একটা নয়, পাঁচ-পাঁচটা! কিন্তু সে ছাতা কারও মাথায় নয়, সার সার মাটিতে রাখা। আসলে ছাতাই যে এবার মেলায় চা ছাঁকনি বিক্রেতাদের স্টল। কেন না, সেই ছাতার মধ্যে রয়েছে নিত্য দিনের প্রয়োজনীয় ছাঁকনি। যা দশ টাকায় দেদার বিকোচ্ছে। বর্ধমানের গলসি থেকে আসা ছাঁকনি বিক্রেতা সনাতন রুজের ব্যাখ্যা, “ছোট জিনিস তো, বড় করে বিকোচ্ছি!”

এলেন, দেখলেন...

দেশে থাকলে, শান্তিনিকেতনের পৌষ মেলার মাঠে ফি বছর তাঁকে দেখা যাবেই। সময় করে ভিড় সরিয়ে তিনি ঢুকেও পড়েন চেনা মুখের স্টলে। তিনি শান্তিনিকেতনের অতি কাছের মানুষ, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেন। এবারও মেলার ভিড়ে দেখা গেল তাঁকে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

poush mela santiniketan
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE