ভূমিকম্পের উৎসস্থল হিন্দুকুশ পর্বতমালা। প্রতীকী ছবি।
হিন্দুকুশ পর্বতমালার মাটির ১৮০ কিলোমিটার গভীরে ছিল মঙ্গলবার রাতের ভূমিকম্পের উৎসস্থল। পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই দাবি করা হয়েছে। ভূমিকম্পের জেরে আফগানিস্তানে বেশ কিছু মানুষের মৃত্যু হতে পারে বলে ওই রিপোর্টগুলিত আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
আফগানিস্তানের পাশাপাশি তাজিকিস্তানেও ভূমিকম্পের ‘প্রভাব’ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে পাক ভূপর্যবেক্ষণ সংস্থা জানিয়েছে। রাজধানী ইসলামাবাদ-সহ লাহোর, কোয়েটা, পেশোয়ারের মতো পাক শহরে বুধবার রাতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শহরগুলির নাগরিকেরা। তবে বড় কোনও ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেনি পাকিস্তানে।
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের ফলে মঙ্গলবার রাতে কম্পন অনুভূত হয় উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গাতেও। রাজধানী দিল্লি ও তার সংলগ্ন এলাকা-সহ জম্মু-কাশ্মীর, রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন জেলাতেও কম্পন অনুভূত হয়। দিল্লি এবং আশপাশের এলাকায় কম্পন স্থায়ী হয়েছিল ৪০-৫০ সেকেন্ড।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy