Disha Patani

দুষ্কৃতীদের গুলি থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন দিশার বাবা! যোগীকে কী বললেন জগদীশ পটানী?

১২ সেপ্টেম্বর দুষ্কৃতীদের গুলিবর্ষণ থেকে কোনওমতে রক্ষা পেয়েছিলেন দিশার বাবা। তিনি নিজেই জানিয়েছিলেন, পোষ্য কুকুর সতর্ক করেছিল।

Advertisement
আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:০৩
দিশার বাবা কৃতজ্ঞতা জানালেন যোগীকে।

দিশার বাবা কৃতজ্ঞতা জানালেন যোগীকে। ছবি: সংগৃহীত।

কথা রেখেছেন যোগী আদিত্যনাথ। তাই উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে বিশেষ বার্তা দিলেন দিশা পটানীর বাবা জগদীশ পটানী।

Advertisement

১২ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে গুলি চলে অভিনেত্রী দিশার বরেলীর বাড়িতে। অজ্ঞাতপরিচয় দুই ব্যক্তি এসে ১০ থেকে ১২ রাউন্ড গুলি চালিয়েছিল। ঘটনার দায় স্বীকার করেছিল কুখ্যাত গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার। তাদের দাবি, দিশার দিদি খুশবু পটানী হিন্দু ধর্মের অসম্মান করেছেন। তার পরেই দিশার পরিবারকে নিজেই ফোন করে নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ। তার ঠিক দু’দিন পরেই দুই দুষ্কৃতীকে গুলিতে ঝাঁঝরা করল যোগী আদিত্যনাথের পুলিশ।

১২ সেপ্টেম্বর দুষ্কৃতীদের গুলিবর্ষণ থেকে কোনওমতে রক্ষা পেয়েছিলেন দিশার বাবা। তিনি নিজেই পরে জানিয়েছিলেন, পোষ্য কুকুর সতর্ক করেছিল। না হলে গুলি তাঁর শরীরেই লাগত। তাই দুষ্কৃতীদের পরিণতি শুনে যোগী আদিত্যনাথের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, “আমার এবং গোটা পরিবারের তরফ থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তিনি কথা দিয়েছিলেন, পদক্ষেপ করবেন। ওঁর তত্ত্বাবধানেই আততায়ীদের এত কম সময়ের মধ্যে শিক্ষা দেওয়া গিয়েছে।”

কয়েক দিন আগে সম্প্রতি এক জায়গায় অনিরুদ্ধাচার্য কিছু মন্তব্য করেন বিয়ের আগে একত্রবাসে থাকা মহিলাদের নিয়ে। সেই মন্তব্য ঘিরেই বিতর্তের সূত্রপাত। এমনকি, কটু ভাষাতেও আধ্যাত্মিক গুরুকে বিঁধেছিলেন খুশবু। প্রেমানন্দ মহারাজকে নিয়েও মন্তব্য করেছিলেন খুশবু। সেই প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমকে জগদীশ বলেন, “আমার কন্যার নাম অযথা জড়ানো হচ্ছে প্রেমানন্দ মহারাজের সঙ্গে। আমরা সনাতনী। আমরা সাধুসন্তদের সম্মান করি। ওর মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে।”

গাজিয়াবাদে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের এসটিএফ-এর (স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স) সঙ্গে গুলি বিনিময় হয় ওই দুই ব্যক্তির। সেখানেই পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয় রবিন্দ ওরফে কুলু এবং অরুণের। উভয়েই কুখ্যাত গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার এবং রোহিত গোদারার সদস্য বলে জানা গিয়েছে।

Advertisement
আরও পড়ুন