ভারতীয় ক্রিকেটারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: এএফপি।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতে নিল ভারত। ফাইনালে নিউ জ়িল্যান্ডকে হারিয়ে ট্রফি জিতে নিল তারা। ন’মাসের মধ্যে দু’টি আইসিসি ট্রফি জিতল তারা।
জিততে আর কিছু রান চাই ভারতের।
অকারণে মারতে গিয়ে উইকেট খোয়ালেন অক্ষর। খুচরো রান নিলেই যেখানে চলত, সেখানে তুলে খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন ও’রোর্কের হাতে।
হাতে ৬ উইকেট। জিততে গেলে রাহুল, অক্ষরকে ক্রিজে থাকতে হবে।
ফিলিপ্সের বলে ছয় মারার পরেই ক্যাচ দিয়েছিলেন শ্রেয়স। লং অফে লোপ্পা ক্যাচ ছাড়লেন জেমিসন।
আবার একটি উইকেট হারাল ভারত। রাচিনকে এগিয়ে খেলতে গিয়ে স্টাম্পড হলেন রোহিত। ৭৬ রানে আউট ভারতের অধিনায়ক।
চার বলের মধ্যে আউট শুভমন এবং বিরাট। হঠাৎ চাপ বাড়ল ভারতের। ক্রিজ়ে অর্ধশতরান করা রোহিতের সঙ্গে রয়েছেন শ্রেয়স।
শুভমনকে ফেরালেন ফিলিপ্স। মিচেল স্যান্টনারের বলে ক্যাচ তুলেছিলেন শুভমন। লাফিয়ে অবিশ্বাস্য ক্যাচ নিলেন ফিলিপ্স।
রোহিত ৫৯ এবং শুভমন ২২ রানে ক্রিজে।
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অর্ধশতরান করলেন রোহিত শর্মা। ৪১ বলে ৫০ করলেন তিনি।
শুভমন ৬ এবং রোহিত ২৮ রানে ক্রিজে।
দ্বিতীয় বলেই জেমিসনকে ছয় মারলেন রোহিত। ভারত শুরু করেছে আগ্রাসী ভঙ্গিতেই।
শামিকে এক ওভারে দু’টি চার মারার পর উইকেট খোয়ালেন মিচেল। অফস্টাম্পের বাইরের বল তুলে খেলতে গিয়েছিলেন। কভারে ক্য়াচ ধরলেন রোহিত।
প্রতি উইকেটেই একটি করে জুটি হচ্ছে নিউ জ়িল্যান্ডের। তা ভাঙতে সমস্যায় পড়ছে ভারত। যদিও রানের গতি বেশ কম।
জুটি ভাঙতে আসরে নামতে হল বরুণকেই। রং ওয়ান দিয়েছিলেন। উইকেট ছেড়ে খেলতে গিয়ে বোল্ড ফিলিপ্স।
রোহিত শর্মার পর এ বার সহজ ক্যাচ ফেললেন শুভমনও। ফিলিপ্স, মিচেল দু’জনেরই ফিরে যাওয়ার কথা। তবু দু’জনেই ক্রিজে। সব মিলিয়ে চারটি ক্যাচ ফেলল ভারত।
জাডেজার বলে এলবিডব্লিউ লাথাম। ৩০ বলে ১৪ রান করে আউট হলেন তিনি। ৩৩ রানের জুটি ভেঙে দিলেন জাডেজা।
নিউ জ়িল্যান্ড তিন উইকেট হারিয়ে ১০৭ রান তুলল।
কুলদীপের বলে ফ্লিক করতে গিয়েছিলেন উইলিয়ামসন। বল সোজা গেল কুলদীপের হাতে। নিউ জ়িল্যান্ডের সেরা ব্যাটারকে ফিরিয়ে দিলেন কুলদীপ।
কিউয়িদের বিপজ্জনক ব্যাটার রাচিনকে প্রথম বলেই আউট করলেন কুলদীপ। রং ওয়ানে বোল্ড করলেন রাচিনকে (৩৭)।