ঘরোয়া উপায়ে কী ভাবে কমানো যেতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা?

ছবি: সংগৃহীত

রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বৃদ্ধি পেলে কিডনিতে পাথর, বাতের ব্যথার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয়।

ছবি: সংগৃহীত

 ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সহায়ক হতে পারে এই ১০ পাতা।

ছবি: সংগৃহীত

 লেমন গ্রাস এবং ড্যান্ডেলিয়ন

 লেমন গ্রাস শরীর থেকে টক্সিন দূর করে। শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ, বিশেষত কিডনি এবং লিভারকে সুস্থ রাখে। ভ্যান্ডেলিয়ন প্রস্রাবজনিত ব্যাধি দূরে রাখতে সাহায্য করে৷ 

ছবি: সংগৃহীত

 পার্সলেপাতা এবং আলফালফা

 পার্সলেপাতা মেটাবলিজম বা বিপাকহার ঠিক রেখে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। আলফালফা কিডনি সুস্থ রাখে, মূত্রনালীর রোগ প্রতিরোধ করে।

ছবি: সংগৃহীত

 মেথি ও ধনে পাতা

 মেথিপাতা সুস্বাদু এবং উপকারী। প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধিতে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে ক্ষতিকর উপাদান শরীর থেকে দূর করতে এটি কার্যকর। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশন অফ হেলথের মতে, ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ধনে পাতা খুবই কার্যকরী। ধনেপাতা ভাল করে পিষে নিয়ে তা জলে মিশিয়ে পান করলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ছবি: সংগৃহীত

সেলারি এবং গিলয় পাতা

সেলারিপাতায় লুটিওলিন, অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকায় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কম করে। জার্নাল অফ ফার্মাকোগনোসি অ্যান্ড ফাইটোকেমিস্ট্রিতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গিলয়ের কাণ্ডের রস গাউটের চিকিৎসায় কার্যকরী এবং শরীরে উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

ছবি: সংগৃহীত

তুলসী এবং নিম পাতা

 তুলসী ইউরিক অ্যাসিড কমায় যাতে কিডনি সঠিক ভাবে কাজ করতে সক্ষম হয়। তুলসীতে থাকা অ্যাসিটিক অ্যাসিড কিডনিতে জমে থাকা ময়লা বার করে দেয়। নিমপাতা মূত্রের মাধ্যমে কিডনি থেকে ক্ষতিকর উপাদান দূর করতে সাহায্য করে।

ছবি: সংগৃহীত