ইউএসএইড থেকে বছরে যে ১৮২ কোটি টাকা ভারত পেত তা বন্ধের সিদ্ধান্ত আমেরিকার। শুধু ভারতই নয়, বাংলাদেশ, নেপাল-সহ আফ্রিকা এবং ইউরোপের বহু দেশেই অনুদান পুরোপুরি বন্ধ। ইলন মাস্কের সিদ্ধান্তেই সিলমোহর ট্রাম্পের। ইলন মাস্কের বক্তব্য, ইউএসএইড আসলে ‘দুর্নীতির আখড়া’। সেই দুর্নীতির কথা উল্লেখ করেই আন্তর্জাতিক অনুদান বন্ধের ঘোষণা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। জনএফ কেনেডির তৈরি সংস্থার ঝাঁপ বন্ধ হয়। যদিও ইউএসএইড নিয়ে আমেরিকায় বিপরীত মতও রয়েছে। অনেকেই মনে করছেন ইলন মাস্ককে সুবিধা পাইয়ে দিতেই ইউএসএইড-এর মত সংস্থা বন্ধ করে দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তে অনেক জনমুখী প্রকল্পই বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা।