নেটো মূলত, ইউরোপ এবং আমেরিকা এবং কানাডার স্বার্থরক্ষাকারী সামরিক জোট। ট্রাম্পের দ্বিতীয় ইনিংসে যে জোটকে নিয়ে জোর জল্পনা। রাতারাতি সমস্ত সমীকরণ চুরমার। প্রেসিডেন্ট পদে বসেই ট্রাম্পের চোখে ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট জ়েলেনস্কি এক জন একনায়ক। আমেরিকার ঘোষিত অবস্থান থেকে ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে যুদ্ধের দায়ও ইউক্রেনের কাঁধে। ইউরোপের আশঙ্কা, এ ভাবে চললে নেটো থেকে আমেরিকার বিচ্ছেদ স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। আর নেটোর দুর্বল হওয়ার অর্থ ইউরোপে রাশিয়ার প্রভাব বৃদ্ধি। নেটোর বাকি দেশগুলি সম্পদশালী হলেও যথেষ্ট খরচ করে না। সামরিক খাতে আমেরিকার কাঁধে ভর দিয়ে চলে ইউরোপ। এত দিন এ’গুলি ছিল ট্রাম্পের অভিযোগ। তাই হু-এর পর ট্রাম্প নেটো থেকেও বেরিয়ে যেতে পারেন কি না, তা নিয়ে জোর জল্পনা।