Enforcement Directorate

মিমি, অঙ্কুশ-সহ সাত জনের প্রায় আট কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ইডির! বেআইনি বেটিং অ্যাপকাণ্ডে বিপাকে যুবরাজও

গত ৬ অক্টোবর এই মামলায় ক্রিকেটার শিখর ধবন এবং সুরেশ রায়নার ১১.৪ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি।

Advertisement
আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ২০:০২
(বাঁ দিকে) মিমি চক্রবর্তী। অঙ্কুশ হাজরা (মাঝে)। যুবরাজ সিংহ (ডান দিকে)।

(বাঁ দিকে) মিমি চক্রবর্তী। অঙ্কুশ হাজরা (মাঝে)। যুবরাজ সিংহ (ডান দিকে)। — ফাইল চিত্র।

বেআইনি বেটিং অ্যাপকাণ্ডে বিপাকে অভিনেত্রী তথা প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী, অভিনেতা অঙ্কুশ হাজরা, প্রাক্তন ক্রিকেটার যুবরাজ সিংহ-সহ বেশ কয়েক জন তারকা। তাঁদের কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। এই মামলায় এখন পর্যন্ত ১৯.০৭ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

Advertisement

ইডির তরফে জানানো হয়েছে, বেআইনি বেটিং অ্যাপ মামলায় মিমি, অঙ্কুশ, যুবরাজ, অভিনেত্রী উর্বশী রৌতেলা, প্রাক্তন ক্রিকেটার রবীন উথাপ্পা, অভিনেতা সোনু সুদ, অভিনেত্রী নেহা শর্মার ৭.৯৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ২০০২ সালের অর্থ তছরুপ প্রতিরোধ আইনে (পিএমএলএ) তাঁদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। গত ৬ অক্টোবর এই মামলায় ক্রিকেটার শিখর ধবন এবং সুরেশ রায়নার ১১.৪ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি।

দেশের বিভিন্ন রাজ্যের থানায় এফআইআর দায়ের হয়। তার ভিত্তিতেই তদন্তে নামে ইডি। মিমি, অঙ্কুশ-সহ তারকাদের সমন পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। দিল্লিতে গিয়ে ইডির দফতরে হাজিরা দেন মিমি এবং অঙ্কুশ দু’জনেই।

খ্যাতনামীদের বিরুদ্ধে সংস্থার অভিযোগ, বেটিং অ্যাপগুলির হয়ে প্রচার করার বিনিময়ে তাঁরা আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন। তদন্তকারীদের সন্দেহ, এই বেআইনি বেটিং অ্যাপগুলি অবৈধ ভাবে বহু কোটি টাকা উপার্জন করেছে। তদন্তকারী সংস্থার নজর এড়াতে হাওয়ালার মাধ্যমে সেই টাকা ঘোরানো হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।

Advertisement
আরও পড়ুন