Tribute to Ritwik Ghatak

কলকাতার কড়চা: শতবর্ষে ঋত্বিক-বীক্ষণ

বারোটি পাতায় তাঁর কাহিনিচিত্র, তথ্যচিত্র, অসমাপ্ত ছবির স্থিরচিত্র; সিনেমা নিয়ে ঋত্বিকের নিজের ও সত্যজিৎ রায়-মৃণাল সেন প্রমুখের সুভাষিত।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ০৬:৩২

জন্মশতবর্ষ পূর্ণ হয়েছে গত নভেম্বরে। বছর শেষ হওয়ার আগে, এখনও অব্যাহত ঋত্বিককুমার ঘটককে নিবেদিত স্মরণ-শ্রদ্ধার্ঘ্যের ধারাটি। কলকাতার উপান্তে সোনারপুরে তাঁর আটটি কাহিনিচিত্রের প্রেরণায় আটটি ‘সাইট-স্পেসিফিক ইনস্টলেশন’ শিল্পপ্রকল্প গড়েছেন এক দল তরুণ শিল্পী। লিভার ফাউন্ডেশন-এর ভিন্নধারার উদ্যোগ এই ‘ঋত্বিক যাপন’, প্রতিষ্ঠানের ইউনিভার্সিটি অব হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সায়েন্সেস-এর প্রস্তাবিত জমিতে, ১৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেখার সুযোগ।

কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ় অব ইন্ডিয়া (পূর্বাঞ্চল শাখা)-র স্টলেই বেরিয়েছে নতুন ইংরেজি বছরের টেবিল-ক্যালেন্ডার ‘সেন্টিনারি ট্রিবিউট টু ঋত্বিক ঘটক’। বারোটি পাতায় তাঁর কাহিনিচিত্র, তথ্যচিত্র, অসমাপ্ত ছবির স্থিরচিত্র; সিনেমা নিয়ে ঋত্বিকের নিজের ও সত্যজিৎ রায়-মৃণাল সেন প্রমুখের সুভাষিত। আগ্রহী ও সংগ্রাহকদের নজর কেড়েছে ফিল্মোৎসবেই, নতুন বছর শুরুর মুখেও তা হাতে পাওয়ার সুযোগ থাকছে, সি-৭ সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের ভারত ভবনে, ফেডারেশন দফতরে।

লিটল ম্যাগাজ়িন, ফিল্ম সোসাইটির মুখপত্রে ঋত্বিক-চর্চার কথাও না বললেই নয়। দক্ষিণ কলকাতার সংবর্তক, শিলিগুড়ির মল্লার, সিনে সাউথ নাকতলা-র অন্বীক্ষণ, বহরমপুর ফিল্ম সোসাইটি-র চেতনার চোখ প্রকাশ করেছে তাঁর স্মরণে বিশেষ সংখ্যা বা ক্রোড়পত্র। এই ধারাতেই ঋত্বিক ঘটকের জন্মদিনে বেরিয়েছে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস’ অ্যাসোসিয়েশন’ (ডব্লিউবিএফজেএ)-এর বায়োস্কোপ পত্রিকার ‘শতবর্ষে ঋত্বিক’ সংখ্যা (সম্পা: নির্মল ধর): ঋতবান ঘটক মহেন্দ্রকুমার শক্তিপদ রাজগুরু রামানন্দ সেনগুপ্ত সুভাষ ঘাই বিভাস চক্রবর্তী সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় হিরণ মিত্র (মাঝের ছবিতে তাঁর আকা ঋত্বিকের স্কেচ) প্রমুখের লেখায় ঋদ্ধ। জন্মদিনে প্রকাশিত ফিল্ম স্টাডি সেন্টার আসানসোল-এর পত্রিকা পটভূমি ঋত্বিক-ও (সম্পা: প্রবীর মিত্র দামোদর বন্দ্যোপাধ্যায়), ঋত্বিকের লেখা কবিতা ছোটগল্প নাট্য ও সিনেমা বিষয়ক গদ্য, তাঁর পরিকল্পিত ছবির চিত্রনাট্যের পাশাপাশি সমকালীন মূল্যায়ন, ‘ঋত্বিকপঞ্জি’ও।

আলাদা করে বলতে হয় সিনে গিল্ড বালি-র প্রসঙ্গ চলচ্চিত্র এবং পত্রিকার ‘ঋত্বিক ঘটক জন্মশতবর্ষে’ সংখ্যার (সম্পা: অঞ্জন দাস মজুমদার) কথা, ৪৩২ পৃষ্ঠার পরিসরে ঋত্বিক-চর্চার সযত্ন নমুনা। সুরমা ঘটককে লেখা ঋত্বিকের চিঠি, ভাইকে নিয়ে দিদি প্রতীতি দেবীর কথা, ‘পুনর্মুদ্রণ’ অংশে পুরনো পত্রিকায় ও সফদর হাসমি বিজন ভট্টাচার্য খালেদ চৌধুরী মারী সিটন প্রমুখের কলমে ঋত্বিক-বীক্ষণ। একগুচ্ছ আলোকচিত্র (ছবিতে সুবর্ণরেখা-র শুটিংয়ে ছবির কলাকুশলী ও ঋত্বিক ঘটক) মনে পড়ায় আদ্যন্ত জীবনরসিক এক শিল্পীকে। সেই সঙ্গে বড় প্রাপ্তি এই সময়ের ঋত্বিক-বিশ্লেষণ— মৈনাক বিশ্বাস মানস ঘোষ বিদ্যার্থী চট্টোপাধ্যায় অনিন্দ্য সেনগুপ্ত সোমেশ্বর ভৌমিক জ্যোতিপ্রকাশ মিত্র প্রমুখের ভাবনায়।

সারস্বত

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে নিরন্তর চর্চার পাশাপাশি আর যে সারস্বত মানুষটিকে সতত স্মরণ করে থাকে নৈহাটির কাঁটালপাড়ায় বঙ্কিম-ভবন গবেষণা কেন্দ্র, তিনি মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। এই গবেষণাকেন্দ্রের সংগ্রহশালা ও লেখ্যাগারে সযত্নে রক্ষিত হরপ্রসাদের আবক্ষ মূর্তি (ছবিতে), আলোকচিত্র, প্রাসঙ্গিক নথিপত্র, দুর্লভ পুঁথি, তাঁর ব্যবহৃত নানান সামগ্রীও— দেখতে আসেন গবেষক ও অনুরাগীরা। রাজ্য সরকারের উচ্চশিক্ষা দফতরের আনুকূল্যে গবেষণাকেন্দ্র থেকে পুনঃপ্রকাশিত হয়েছে জরুরি দু’টি বইও: হরপ্রসাদ-রচিত লোকায়ত অ্যান্ড ব্রাত্য, এবং হরপ্রসাদশাস্ত্রী স্মারকগ্রন্থ। গত ৬ ডিসেম্বর বিকেলে বঙ্কিম-ভবনের সঞ্জীবচন্দ্র সভাগৃহে হয়ে গেল তাঁর ১৭৩তম জন্মজয়ন্তী উদ্‌যাপন। ছাঁচভাঙা ঐতিহাসিক হরপ্রসাদ, এবং সদ্ধর্ম দর্শন-প্রস্থানের নবভাষ্যকার হরপ্রসাদ বিষয়ে দু’টি বিশেষ আলোচনা ছিল অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ— বললেন রঙ্গনকান্তি জানা ও সুমিত বড়ুয়া।

চেনা-অচেনা

গানের সুর করে ভুলে যেতেন রবীন্দ্রনাথ, ফের নতুন স্বরলিপি তৈরি হত। কখনও যেতেন হিন্দুস্থানি রাগসঙ্গীতের চেনা আধারের কাছে; আবার দেবেন্দ্রনাথ, দ্বিজেন্দ্রনাথের গানও বাসা বাঁধত তার গানের ভিটেয়। রবীন্দ্রগানের হয়ে ওঠার নানা বাঁক নিয়ে কাজ করছেন সুকান্ত চক্রবর্তী ও অভিজিৎ মজুমদার। পুরনো পত্রিকা থেকে আহরিত চেনা গানের অজানা স্বরলিপি আর কিউআর-কোডে লুকোনো গানের গীতরূপ নিয়ে তাঁদের গবেষণার কয়েকটি খণ্ডও প্রকাশিত। ভারতীয় জাদুঘরে সম্প্রতি এই যাত্রাপথের কিছুটা মেলে ধরা হল, ইনট‍্যাক-এর পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতা আঞ্চলিক শাখার উদ্যোগে। সঙ্গে ছিলেন রবীন্দ্রভারতীর রবীন্দ্রসঙ্গীত বিভাগের প্রধান রাজ‍্যশ্রী ঘোষও।

সাতরঙা

সময় এগিয়েছে, কিন্তু সমাজে ভিন্ন যৌনপরিচয় এখনও ব্রাত্য। হিজড়া সমাজকর্মী এ রেবতী সেই শিকল ভেঙেছেন, হয়েছেন সফল লেখক, শিল্পী। তাঁর লড়াইয়ের কথা তাঁরই মুখ থেকে শোনার সুযোগ কাল রবিবার বিকেলে, তার আগে দুপুর ৩.১৫ থেকে তথ্যচিত্র আই অ্যাম রেবতী-র প্রদর্শনও— ‘স্যাফো ফর ইকুয়ালিটি’ আয়োজিত কলকাতা কুইয়র ও ট্রান্স ফিল্মোৎসব ‘বায়োস্কোপিয়া’তে, দ্য প্রাইড ফান্ড ও ম্যাক্সমুলার ভবন কলকাতা-র সহযোগিতায়। আজ ও কাল বসুশ্রী প্রেক্ষাগৃহে সকাল ১১টা থেকে ছোট ছবি, কাহিনিচিত্র মিলিয়ে মোট ২০টি ছবি; মামুট্টি অভিনীত মালয়ালম ছবি কথাল: দ্য কোর, জিলিপিবালার বন্ধুরা-র মতো ছবিও। আজ বিকেল সাড়ে ৫টায় ইভ আন্সলার-এর দ্য ভ্যাজাইনা মনোলগস প্রাণিত নাটক যোনিকাহন।

সঙ্গীত সম্মিলনী

ধ্রুপদী সঙ্গীতের বনেদিয়ানা বলতেই মনে পড়ে ভবানীপুর সঙ্গীত সম্মিলনীর কথা, ১২৫ বছর আগে যার পথ চলা শুরু! এখানে পা পড়েনি, সারা ভারতের এমন গুণী শিল্পী মেলা ভার; রমেশ মিত্র রোডে এখনও নিয়মিত বসে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের আসর। ১২৫ পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ সঙ্গীতানুষ্ঠান হয়ে গেল গত ৯ ডিসেম্বর উত্তম মঞ্চে— কণ্ঠসঙ্গীতে পণ্ডিত অমিয়রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, তবলা সঙ্গতে পণ্ডিত সমর সাহা; তবলা লহরায় রিম্পা শিব; সেতারে পণ্ডিত পার্থ বসু, সঙ্গতে পণ্ডিত গোবিন্দ বসু। অন্য দিকে, টালিগঞ্জে আইটিসি সঙ্গীত রিসার্চ অ্যাকাডেমিতে গত ৫-৭ ডিসেম্বর হয়ে গেল সঙ্গীত সম্মেলন, গুণী প্রবীণ-নবীন শিল্পীদের পরিবেশনায়। সঙ্গীত সম্মানে ভূষিত হলেন কণ্ঠশিল্পী পারভিন সুলতানা।

সহজিয়া

‘পথের প্রান্তে ওই সুদূর গাঁয়, যেথা সময় থমকে থাকে বটের ছায়ে,’ হ্যারি বেলাফন্টের ‘জামাইকান ফেয়ারওয়েল’ গানটির এই জনপ্রিয় রূপটি ষাটের দশকে রঞ্জন প্রসাদ তথা প্রসাদ রঞ্জন দাশের উপহার। চিত্তরঞ্জন দাশের বংশধর, শিবপুর বি ই কলেজ ও পরে দিল্লির এসপিএ-তে উচ্চশিক্ষা; রাজ্য সরকারের চিফ আর্কিটেক্ট-এর কাজের পাশাপাশি বহু গানের রূপকার। বাংলার লোকসঙ্গীত নিয়েও তাঁর বিস্তৃত কাজ, দীর্ঘদিন যুক্ত ছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাসের সঙ্গে। শিল্পী, লেখক মানুষটি এ বছর ভূষিত হবেন ‘সহজিয়া সম্মান’-এ, ১৬ ডিসেম্বর বিকেলে রবীন্দ্র সদনে। এ বছরের সহজিয়া উৎসব সে দিনই, ওঁর সঙ্গেই সম্মানিত হবেন সাধক-গায়ক মনসুর ফকির। থাকবেন শুভেন্দু মাইতি স্বপন বসু কার্তিক দাস বাউল লক্ষ্মণদাস বাউল গৌতমদাস বাউল রীণা দাসীরা, সঙ্গে এই শহরের বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পীরাও।

রবি-বিশ্ব

উনিশ-বিশ শতক জুড়ে সর্বাধিক ক্যামেরাবন্দি হওয়া ভারতীয় ব্যক্তিত্বদের অন্যতম নিঃসন্দেহে রবীন্দ্রনাথ। বহু বিশিষ্টজনের সঙ্গেও তাঁর ছবি ধরা আছে ক্যামেরায়। এমনই বারো জনের ছবি ও প্রাসঙ্গিক তথ্যে সেজে-ওঠা নতুন বছরের ক্যালেন্ডার ‘রবীন্দ্রনাথ অ্যান্ড হিজ় কন্টেম্পোরারিজ়’ বেরোল সম্প্রতি। আছে উইলিয়াম রোদেনস্টাইন সি এফ এন্ডরুজ় উইলিয়াম পিয়ার্সন ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো লোকেন পালিত লেডি রাণু মুখোপাধ্যায় (ছবিতে) মৈত্রেয়ী দেবী কালিদাস নাগের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের ছবি; কবির সঙ্গে জর্জ বার্নার্ড শ’র সাক্ষাতের কথা ক’জনের জানা? প্রতি পাতায় কিউআর কোড, স্ক্যান করলে শোনা যাবে সুচিত্রা মিত্র দেবব্রত বিশ্বাস কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠে রবীন্দ্রসঙ্গীত। তথ্য-গবেষণায় মীনাক্ষী সিংহ ও সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত, ভাবনা ও রূপায়ণ অগ্নিভ চক্রবর্তীর। শান্তিনিকেতনে উদয়নের সামনে তোলা কবির একটি ছবিও থাকছে, পোস্টার-উপহার!

এমনি বহে ধারা

ভারতীয় সিনেমার শিল্প নির্দেশনা ও প্রোডাকশন ডিজ়াইনকে নতুন উচ্চতা ও গভীরতা দিয়েছে নীতীশ রায়ের কাজ। খারিজ, মান্ডি, লেকিন ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কারে সম্মানিত তিনি; রামোজি ফিল্ম সিটি থেকে শুরু করে নানা থিম পার্কের সূত্রে তাঁর সৃষ্টি আদৃত দেশে-বিদেশে। সম্প্রতি ফিরেছেন তাঁর প্রথম ভালবাসা, চিত্রাঙ্কনে— ডিজিটাল ক্যানভাসে জীবন ও সময়কে তিনি ধরেন কবির চোখে। এই ধারায় তাঁর সাম্প্রতিক চিত্রকৃতি (ছবি) ও বই নিয়ে গত ১১ ডিসেম্বর থেকে অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের সেন্ট্রাল গ্যালারিতে শুরু হয়েছে প্রদর্শনী, চলবে ১৬ তারিখ পর্যন্ত। অন্য দিকে, বিশ্বভারতী কলাভবনের প্রাক্তনী সংগঠন ‘নন্দন শান্তিনিকেতন’-এর উদ্যোগে আগামী ১৭-২৪ ডিসেম্বর অ্যাকাডেমির সেন্ট্রাল ও সাউথ গ্যালারিতে প্রদর্শনী ‘উন্মোচিত উত্তরাধিকার’: পঞ্চাশেরও বেশি প্রবীণ-নবীন শিল্পীর কাজ।

নাট্যোৎসব

কলকাতা থেকে কল্যাণীতে থিয়েটারের উষ্ণতা, নান্দীকার-এর জাতীয় নাট্যমেলা, কল্যাণী নাট্যচর্চা কেন্দ্র-র নাট্যোৎসবে। নান্দীকার-এর অন্যতম কর্ণধার সোহিনী সেনগুপ্ত বলছিলেন, “নতুন অনেকেই থিয়েটারে আসছেন, যাঁরা সত্যিই ভাল থিয়েটার করতে চান। ৪২তম বছরে উৎসবের বিষয়, দ্য শো মাস্ট গো অন।” ১৬-২৫ ডিসেম্বর, অ্যাকাডেমি প্রেক্ষাগৃহে। নাট্যকর্মী অভিনেতা চন্দন সেনকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন; আক্ষরিক, ভানু, ম্যাকবেথ, হ্যামলেট, মেঘনাদ, ফ্রাঙ্কেনস্টাইন-এর মতো নাটক, সঙ্গে নান্দীকার-এর নবান্ন, পাঞ্চজন্য, ছোটদের নাটকও। ১৫-২৫ ডিসেম্বর কল্যাণীর ঋত্বিক সদনে কল্যাণী নাট্যচর্চা কেন্দ্র-র ৩১তম উৎসবে শিরোনাম ‘তারকা নাটকের মেলা’। কিন্তু শুধু তারকাখচিত বা কলকাতার দলের নয়, তমলুক দুর্গাপুর চন্দননগর বেলঘরিয়া বহরমপুর বিধাননগর গোবরডাঙার নাট্যদলের উল্লেখযোগ্য নানা প্রযোজনাও দেখা যাবে: আয়োজক নাট্যদলের দু’টি ছোটদের নাটক বোম্বাগড়ের কাণ্ড ও ববি; কিশোর সেনগুপ্ত নির্দেশিত নিম অমৃত, নতুন নাটক চতুর রঙ্গ-ও।

আরও পড়ুন