ঢুকলেই গা ছমছম! কালীপুজোর সঙ্গে এই শ্মশানের আখ্যান কখনওই পুরনো হয় না।
দক্ষিণ বিষ্ণুপুরের শ্মশানের কথা তো সকলেরই জানা।
প্রাচীন মন্দিরবাজারের এই মন্দির লাগোয়া জঙ্গলে তান্ত্রিক মণিলাল চক্রবর্তী শুরু করেছিলেন কালীপুজো।
শত শত বছর আগে সেই জঙ্গলে নাকি শব সাধনা হত বলেও জানা যায়।
তবে আজও সেখানে ঢুকলে গা ছমছম করে ওঠে।
একই অবস্থা তারাপীঠেও।
স্থানীয় বাসিন্দা ও সাধকদের দাবি, রাত ১২টা-সাড়ে ১২টার পরে নাকি শ্মশানে বিরাজ করেন সাক্ষাৎ দেবী।
কোনও গল্পকথা নয়, রয়েছে তার প্রমাণ।
কুকুর ও শিয়াল একসঙ্গে কেঁদে ওঠে তখন।
এ ভাবেই তারা জানান দেয় দেবীর আগমন। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।