ক্লাবের তরফ থেকে যুগ্ম সম্পাদক আনন্দ জয়সওয়আল জানালেন, ‘‘আমাদের পুজোর বিশেষত্ব হল, মায়ের প্রতিমার মুখ আজ অবধি একদম এক ধাঁচের রয়েছে, বিন্দুমাত্র বদল আসে নি। পুজোর সময়ে প্রতি দিন বিকেলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। এলাকার সকল মানুষ যোগদান করেন। অষ্টমীর সকালে কুমারী পূজা হয়, আর ঠিক সন্ধিপুজো পড়লেই বলির নিয়ম রয়েছে। তবে বৈষ্ণব মতে পুজো হওয়ায় আমরা আনাজ বলি মানি।’’
এখানে ঠাকুর হয় বিশাল একচালায়, বাগবাজারের পুজোর আদলে। পুরনো নিয়ম রীতি ধরে রেখে আজও তাই এই মন্ডপে পুজো হয়ে চলেছে একই ভাবে।অনুরাগীর সংখ্যাটিও খুব কম নয়।
প্রতিমা শিল্পী: বাবলু পাল
কী ভাবে যাবেন : ২১১, ২১৭বি, ৪৬বি রুটের বাস স্টপে নেমে বাগুইআটি লোকনাথ মন্দিরের ঠিক পাশেই পড়বে এই মন্দির
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।