Offbeat Education

পরিবর্তনের নতুন পথিকৃৎ অফবিট এডুকেশন

নতুন পদ্ধতিতে ই-লার্নিং একটি ছাতার মতো যার তলায় রয়েছে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা এবং যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উজ্জ্বল ভবিষ্যত তৈরি করতে পার।

Advertisement

বিজ্ঞাপন প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৩:১৬
Share:

করোনার জন্য সারা বিশ্বে ক্রমাগত একটা পরিবর্তন ঘটে চলেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি এর একটা বড় উদাহরণ। ছোট ছোট ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এই পরিবর্তনটা আরও সহজ-সরলভাবে পৌঁছে দেওয়ার জন্য, সর্বোপরি তাদের সাহায্যের জন্য তৈরি হয়েছে অফবিট এডুকেশন।

Advertisement

গতিশীলতার মাধ্যমেই এগিয়ে চলেছে পৃথিবী এবং বৃহত্তর সমাজ কল্যাণের স্বার্থে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলেছে শহরে তৈরি হওয়া এই নতুন হাব অফবিট সিসিইউ। অফবিট সিসিইউ হল টেকনো ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউটের অন্তর্গত এমন এক বৃহত্তর হাব যেখানে একই ছাদের তলায় রয়েছে পড়াশোনা থেকে শুরু করে বিনোদন এবং হসপিটালিটি।

আধুনিক প্রযুক্তিকে সঙ্গে নিয়ে উন্নত মানের বা স্মার্ট লার্নিং এই গ্রুপের কাছে একটি অবিচল লক্ষ্যে পরিনত হয়েছে। প্রতিদিন নতুন নতুন ভাবনা উদ্ভাবনের মাধ্যমে ভবিষ্যতের বীজ বপন করে চলেছে এই প্ল্যাটফর্ম। ঠিক এমন ভাবেই টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ সম্প্রতি তাদের নতুন ভাবনা নিয়ে চলে এসেছে, যার নাম অফবিট এডুকেশন- লার্নিং রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট। স্কুল শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীদের কথা মাথায় রেখেই নতুনভাবে, আরও উন্নত পদ্ধতিতে এই ই-লার্নিং টুল ডিজাইন করা হয়েছে, যা অনলাইনের বিবর্তনের পথকে আরও সহজ এবং সুপ্রসস্থ করা হয়েছে।

Advertisement

টেকনো ইন্ডিয়া এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে এই প্রথম, প্রতিটি অ্যডমিনিস্ট্রেটর, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী, এইচওডি এবং কো অর্ডিনেটর সহ আরও অনেক মানুষের চাহিদাকে একত্রিত করা হয়েছে। অনলাইনের এই সহজ পদ্ধতিটি বিশেষত অংশগ্রহণকারীদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছে যেখানে, প্রতিটি বিদ্যালয়ের জন্য ডিজিটাল স্পেস, সুরক্ষিত ডিজিটাল ফোরামে বিভিন্ন আলোচনা, শিক্ষাগত প্রেক্ষপট, শারীরিক শিক্ষা ও চারুকলা, ভিডিও শেয়ার ও সাইবার সিকিওরিটি রয়েছে। এই সফ্টওয়্যার সিস্টেম ছাত্রছাত্রীদের ডিজাইনের একটি কেন্দ্র।

টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের গ্লোবাল অপারেশন ডিরেক্টর এবং অফবিট সিসিইউ এর প্রতিষ্ঠাতা মেঘদূত রায়চৌধুরীর বিশ্বাস, শিক্ষার্থীদের পথ দেখানো বা সহায়তা করা শিক্ষাদানেরই আরেকটি দিক। নতুন পদ্ধতিতে ই-লার্নিং একটি ছাতার মতো যার তলায় রয়েছে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা এবং যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উজ্জ্বল ভবিষ্যত তৈরি করতে পারে।

ওয়াই ইস্টের প্রতিষ্ঠাতা এবং টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ স্টেটস এর ডিরেক্টর অব সাসটেইনিবিলিটি পলিন লারাভয়ের এর মতে এই ই লার্নিং, শিক্ষা জগতকে দেবে এক অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে। তার বিশ্বাস অনলাইনে শিক্ষাকতার মাধ্যমে সমস্ত প্রতিকুলতা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। তার মতে টেকনোলজি কখনই শিক্ষকের স্থান নিতে পারে না। কিন্তু একজন শিক্ষক উন্নত টেকনোলজি ব্যবহার করে আরও বেশি স্বচ্ছলভাবে তার দায়িত্ব পালনে সক্ষম হতে পারেন। পরিবর্তনের অর্থ পুরনো সবকিছুর প্রতি দৃষ্টি নিবন্ধ করা নয়, বরং নতুনকে আলিঙ্গন করা। আর সেই সূত্র ধরে সাফল্যের দিক নির্ণয় করাই আমাদের প্রধান কাজ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন