Techno India Group

সল্টলেক থেকে সিলিকন ভ্যালি! ভারতের আগামী প্রজন্মকে প্রযুক্তিবিদ্যায় পারদর্শী করছে এই প্রতিষ্ঠান

শিক্ষা জগতে ‘টেকনো ইন্ডিয়া’ সবসময়ই শিক্ষার্থীদের কাছে এক অন্যতম পথপ্রদর্শক। নব্বই দশকে স্কুলে ‘কম্পিউটার সায়েন্স’ আনার মধ্য দিয়ে যে পথচলা শুরু হয়েছিল, তা আজ পূর্ব ভারতের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে নিজেকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে।

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ১৬ মে ২০২৫ ২৩:১৯
Share:

ছবি: সংগৃহীত

আজ থেকে প্রায় চল্লিশ বছর আগে কলকাতার বুকে সল্টলেকে এক নিঃশব্দ বিপ্লবের সূচনা হয়েছিল। একরাশ সাহসী স্বপ্ন এবং মাত্র ৫ টাকা নিয়ে নিয়ে শুরু হওয়া সেই যাত্রা আজ পরিণত হয়েছে ভারতের অন্যতম বৃহৎ ও গতিশীল শিক্ষা পরিবেশে, ‘টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ’।

একশোরও বেশি ক্যাম্পাস, ৬ লক্ষের বেশি প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং ‘গুগল’ ও ‘আইবিএম’-এর মতো প্রযুক্তিবিদদের সঙ্গে বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’। শুধু তা-ই নয়, পশ্চিমবঙ্গের এই প্রতিষ্ঠান কেবল ভবিষ্যতের জন্যই যে শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করছে তা নয়, বরং শেখাচ্ছে কী ভাবে ভবিষ্যতকে গড়ে তুলতে হয়।

চল্লিশ বছরের জেদ ও জয়যাত্রার কাহিনী:

শিক্ষা জগতে ‘টেকনো ইন্ডিয়া’ সবসময়ই শিক্ষার্থীদের কাছে এক অন্যতম পথপ্রদর্শক। নব্বই দশকে স্কুলে ‘কম্পিউটার সায়েন্স’ আনার মধ্য দিয়ে যে পথচলা শুরু হয়েছিল, তা আজ পূর্ব ভারতের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে নিজেকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। এ ছাড়াও, ‘স্কুল অফ দ্য ফিউচার’-এর মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানে এক অনন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যেখানে ‘এআই’ চালিত শিক্ষাব্যবস্থা, ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি এক্সপ্লোরেশন’ ও বাস্তবমুখী মেন্টরশিপ সবই এখানে রয়েছে।

‘গুগল’ ও ‘আইবিএম’ সহযোগিতা:

২০২৪ সালে, ‘টেকনো ইন্ডিয়া’ ‘গুগল’ ও ‘আইবিএম’-এর সঙ্গে যৌথভাবে চালু করে ‘এআই’ এবং ‘এমএল’, ‘ডেটা সায়েন্স’, ‘ক্লাউড কম্পিউটিং’ ইত্যাদি ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ‘ইউজিসি’, ‘পিজি’ এবং ‘পিএইচডি প্রোগ্রাম’।

কিন্তু শুধু এ গুলিই সার্টিফিকেট কোর্স নয়, এ ছাড়াও রয়েছে,

‘ইন্ডাস্ট্রি-কিউরেটেড কারিকুলাম’, গুগলের টুল ও ল্যাবের ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা, ‘আইবিএম সার্টিফিকেশন ও স্কিল ব্যাজ়’, আন্তর্জাতিক স্তরের অভিজ্ঞদের নেতৃত্বে লাইভ প্রজেক্ট ইত্যাদি।

ক্যাম্পাস থেকে কর্পোরেট দুনিয়া

টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যে দু’শোরও বেশি শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিতে কাজ করছেন। তার মধ্যে রয়েছে ‘অ্যামাজন’, ‘মাইক্রোসফট’, ‘পিডাব্লিউসি’, ‘ডেলয়েট’, ‘ইনফোসিস’ সহ বহু নামজাদা প্রতিষ্ঠান। যাদের সর্বোচ্চ বার্ষিক প্যাকেজ ২ কোটি টাকা, পাশাপাশি অনেকেই আবার আন্তর্জাতিক মানের অফারও পেয়েছেন।

‘টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ’ শিক্ষার্থীদের বাংলার পক্ষ থেকে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছে। তাই ৪০ বছরের এই সাফল্য উদ্‌যাপন করছে ‘টেকনো ইন্ডিয়া’, কিন্তু অতীতের দিকে নয় বরং চোখ রাখছে নতুন ভবিষ্যতের দিগন্তে। এই বৈশ্বিক চিন্তা যেখানে দৃষ্টিভঙ্গি, সেই জায়গা থেকেই তৈরি হচ্ছে আগামী দিনের ভারতের ‘টেক লিডার’রা।

‘স্কুল অফ দ্য ফিউচার’ এই বিপ্লবের শুরু মাত্র। এটি এক এমন মঞ্চ, যেখানে প্রতিভার সঙ্গে মিলছে সুযোগ, স্বপ্ন রূপ নিচ্ছে বাস্তবতার প্রতিফলনের। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আগ্রহী শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারেন।

বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: www.technoindiauniversity.ai অথবা ফোন করুন এই নম্বরে: ০৮০৬২৬৪২২২২

এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন