Shoes Production

দেশে জুতোর উৎপাদন বাড়াতে গাঁটছড়া

এআইআরআইএ-র পূর্বাঞ্চলীয় কমিটির সদস্য সোমদেব ভৌমিক জানান, দেশে চামড়ার জুতোর তুলনায় রেক্সিন জাতীয় সামগ্রী দিয়ে তৈরি জুতোর চাহিদা দ্রুত বাড়ছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩০ জানুয়ারি ২০২৩ ০৭:৪৯
Share:

জুতোর উৎপাদন বাড়াতে নতুন উদ্যোগ। প্রতীকী চিত্র।

পশ্চিমবঙ্গ-সহ পূর্বাঞ্চলে জুতো শিল্পের প্রসার এবং জুতোর যে সমস্ত অংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়, তার উৎপাদন দেশেই বাড়ানোর ব্যাপারে উদ্যোগী হল অল ইন্ডিয়া রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ় অ্যাসোসিয়েশনের (এআইআরআইএ) পূর্বাঞ্চল শাখা। এর জন্য তারা গাঁটছড়া বাঁধল বানতলায় কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের আওতায় থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ফুটওয়্যার ডিজ়াইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের সঙ্গে। নতুন নতুন নকশার জুতো বাজারে আনাই এই বোঝাপড়ার উদ্দেশ্য।

Advertisement

এআইআরআইএ-র পূর্বাঞ্চলীয় কমিটির সদস্য সোমদেব ভৌমিক জানান, দেশে চামড়ার জুতোর তুলনায় রেক্সিন জাতীয় সামগ্রী দিয়ে তৈরি জুতোর চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। বিক্রি বৃদ্ধির ৬৯ শতাংশই ওই শ্রেণির। তবে ওই সব জুতোর বিভিন্ন অংশ, বিশেষ করে উপরের অংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। ভারতে তার উৎপাদনে জোর দিতেই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন তাঁরা।

সোমদেববাবুর বক্তব্য, জুতোর নকশা দ্রুত পাল্টায়। ক্রেতাদের পছন্দের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তা উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা কার্যকর হবে। কমানো যাবে আমদানি। তাঁর আরও আশা, এর ফলে পশ্চিমবঙ্গ-সহ পূর্বাঞ্চলে জুতো শিল্পে লগ্নি বাড়বে। যার সঙ্গে বাড়বে কর্মসংস্থানও। তিনি বলেন, ‘‘পূর্বাঞ্চলে দু’তিন বছরে জুতো শিল্পে ১০০-১৫০ কোটি টাকার লগ্নি টানাই লক্ষ্য। জুতো উৎপাদনে প্রতি ১ কোটি টাকা লগ্নিতে ২৫০ জনের কর্মসংস্থান হয়।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement