দার্জিলিং চা শিল্পের নজর আজ সর্বদল বৈঠকের দিকে

জুন থেকে পাহাড়ে বন্ধ ৮৭টি চা বাগান। হাতছাড়া হয়েছে ‘সেকেন্ড ফ্লাশ’-এর রফতানি বাজার। এ বারের টানা বন্‌ধে গাছের পাতা বড় হয়ে যাওয়ায় ও বাগান আগাছায় ভরায় চা তৈরি সম্ভব নয় বলে আগেই জানিয়েছে দার্জিলিং টি অ্যাসোসিয়েশন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৯ অগস্ট ২০১৭ ১০:২০
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

পাহাড়ে আন্দোলনের জেরে এ বার আর দার্জিলিঙের বাগানগুলিতে চা তৈরির সম্ভাবনা নেই। তবুও আজ, মঙ্গলবার রাজ্যের ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকের দিকে রাজনৈতিক মহলের পাশাপাশি তাকিয়ে দার্জিলিঙের চা শিল্পও। তবে তাদের দাবি, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও চেনা ছন্দে ফিরতে বছর তিনেক গ়ড়িয়ে যাবে।

Advertisement

জুন থেকে পাহাড়ে বন্ধ ৮৭টি চা বাগান। হাতছাড়া হয়েছে ‘সেকেন্ড ফ্লাশ’-এর রফতানি বাজার। এ বারের টানা বন্‌ধে গাছের পাতা বড় হয়ে যাওয়ায় ও বাগান আগাছায় ভরায় চা তৈরি সম্ভব নয় বলে আগেই জানিয়েছে দার্জিলিং টি অ্যাসোসিয়েশন।

চা শিল্পের একাংশের দাবি, বাগানগুলির মূল সমস্যা কার্যকরী মূলধনের সঙ্কট। কারণ চাষের নিয়ম মেনে উৎপাদনের জন্য বছর শুরুতে পুরো লগ্নি করেছিল তারা। কিন্তু মরসুমের অধিকাংশ সময়ে বাগান বন্ধ থাকায় কার্যকরী মূলধন নেই তাদের হাতে। ফলে বাগান খুললেও স্বাভাবিক কাজ চালানো নিয়ে সংশয়ে তারা। তাই পাহাড়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে অর্থ সঙ্কট কাটাতে কেন্দ্রের সাহায্যের দিকে তাকিয়ে রয়েছে তারা। তাদের দাবি, ধার নয়, এককালীন অনুদান দিক কেন্দ্র।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন