নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী তৈরি করুন লক্ষ্য। পরিকল্পনা হয়ে গেয়ে সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ অনেক সোজা হয়ে যায়। ধরুন আপনি বাড়ি কিনতে চান। ৫০ লক্ষ টাকা যদি সেই বাড়ির দাম হয়, সেক্ষেত্রে আগে ঠিক করুন কত টাকা লোন নেবেন কত টাকা নিজের সঞ্চয় থেকে দেবেন। ঠিক করে নিন কী ভাবে দেবেন ইএমআই।
আমাদের অর্থ উপার্জনের উপায় সীমিত কিন্তু চাহিদা সীমাহীন। বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ভবিষ্যতের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করে ফিনান্সিয়াল প্ল্যান। অনেকটা পথ অতিক্রম করার জন্য ছোট ছোট পা ফেলে এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। এই চলার পথে প্রচুর প্রলোভন আসবে। ফাঁদে পা দেবেন না।
হতেই পারে আপনার কোনও স্বল্প মেয়াদি বিনিয়োগ ব্যর্থ হয়েছে। হতাশ বা অধৈর্য হবেন না। পরিকল্পনা ঠিক থাকলে দীর্ঘ মেয়াদি ক্ষেত্রে সাফল্য মিলবে।