বেলা শেষে মরিয়া দৌড় কর সংগ্রহে

পদস্থ এক আধিকারিক জানাচ্ছেন, জিএসটি জমা দেওয়ার জন্য আমদানি সংস্থাগুলিকে বাড়তি তাড়া দিয়েছেন অফিসাররা।

Advertisement

নয়াদিল্লি

সংবাদ সংস্থা  শেষ আপডেট: ০১ এপ্রিল ২০১৯ ০৩:১৪
Share:

চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে জিএসটি সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা প্রাথমিক ভাবে ১৩.৭১ লক্ষ কোটি টাকা রেখেছিল কেন্দ্র। কিন্তু কর সংগ্রহ প্রত্যাশিত না হওয়ায় সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা বাঁধা হয় ১১.৪৭ লক্ষ কোটিতে। সেই লক্ষ্য ছুঁতেই মার্চের শেষ সপ্তাহে সংস্থাগুলির সঙ্গে কার্যত লেগে থাকলেন জিএসটি অফিসাররা। যাতে রবিবারের মধ্যে জমা পড়ে জিএসটি। আর তার প্রতিফলন ঘটে অর্থবর্ষের কর সংগ্রহে।

Advertisement

পদস্থ এক আধিকারিক জানাচ্ছেন, জিএসটি জমা দেওয়ার জন্য আমদানি সংস্থাগুলিকে বাড়তি তাড়া দিয়েছেন অফিসাররা। যে আমদানির টাকা ইতিমধ্যেই মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে, কিন্তু পণ্য আসবে আগামী এক-দু’মাসের মধ্যে, সেই সব ক্ষেত্রে মার্চেই জিএসটি জমা দিতে বলা হয়েছে সংস্থাগুলিকে।

অনেকের প্রশ্ন, কর ব্যবস্থা সরল করে ব্যবসার উপরে চাপ কমানোই জিএসটির প্রধান লক্ষ্য। তার রূপায়ণ যদি ঠিক ভাবে হয়, তা হলে শেষ বেলায় এত দৌড়ঝাঁপ করতে হচ্ছে কেন? আর ব্যবসায়ীদের উপর চাপই বা কমল কোথায়?

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন