আইএল অ্যান্ড এফএস গোষ্ঠীর মোট শাখা সংস্থার সংখ্যা ৩৪৮টি।
ঋণে জর্জরিত আইএল অ্যান্ড এফএস-কে চাঙ্গা করতে নগদ জোগাড়ের নানা কৌশল ছকছে সরকার নিযুক্ত পরিচালন পর্ষদ। তারই অঙ্গ হিসেবে সপ্তাহ দুয়েক আগে দুই শাখা, আইএল অ্যান্ড এফএস সিকিউরিটিস সার্ভিসেস (আইএসএসএল) এবং আইএসএসএল সেটলমেন্ট অ্যান্ড ট্রানজাকশন সার্ভিসেসে (আইএসটিএসএল) সংস্থার হাতে থাকা অংশীদারি বিক্রির প্রক্রিয়া শুরু করেছিল তারা। আইএল অ্যান্ড এফএসের দাবি, সেই অংশীদারি কিনতে এক ডজনেরও বেশি ইচ্ছাপত্র জমা পড়েছে। সংস্থা জানিয়েছে, শাখা দু’টির শেয়ার কেনার জন্য যারা আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাদের মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্ক, প্রাইভেট ইকুইটি ও আর্থিক সংস্থা। এই মুহূর্তে ইচ্ছাপত্রগুলির যোগ্যতা খতিয়ে দেখছে পর্ষদ।
আইএল অ্যান্ড এফএস গোষ্ঠীর মোট শাখা সংস্থার সংখ্যা ৩৪৮টি। যার প্রায় অর্ধেকই বিদেশে। এক বিবৃতিতে সংস্থাটির দাবি, শুধু শাখার শেয়ার বিক্রি নয়, নগদের অভাবে নাভিশ্বাস ওঠা গোষ্ঠীকে ঘুরিয়ে দাঁড় করাতে শীঘ্রই শুরু হবে অন্যান্য সম্পত্তি বিক্রি করে তহবিল জোগাড়ের প্রক্রিয়াও। ইতিমধ্যেই পুনরুজ্জীবন প্রকল্প নিয়ে তারা কতটা কী এগিয়েছে ও তার ভবিষ্যৎ রূপরেখা কেন্দ্রীয় কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের কাছে জমা দিয়েছে পর্ষদ।