চাষিদের টাকা দেওয়ার প্রকল্পই শেষমেশ বুমেরাং হয়ে উঠবে? প্রশ্ন এক মার্কিন উপদেষ্টা সংস্থার।
চাষিদের মন পেতে তাঁদের অ্যাকাউন্টে বছরে ৬,০০০ টাকা দেওয়ার প্রকল্পই শেষমেশ বুমেরাং হয়ে উঠবে কি না, সেই প্রশ্ন তুলে দিল এক মার্কিন উপদেষ্টা সংস্থা (থিঙ্ক ট্যাঙ্ক)।
হাতে চাষযোগ্য জমির পরিমাণ অনধিক ২ হেক্টর হলে তবে ওই টাকা দেওয়ার কথা বলেছে সরকার। কিন্তু সংস্থার অনিত মুখোপাধ্যায়ের মতে, প্রথমত টাকা দিতে গিয়ে শিকেয় তুলতে হয়েছে রাজকোষ ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা। তার উপরে এ ভাবে জমির মালিকানার ভিত্তিতে টাকা দেওয়া হলে, রাজনৈতিক ভাবেও তা বুমেরাং হওয়ার সম্ভাবনা। কারণ, দেখা যাবে, হয়তো তুলনায় কিছুটা অবস্থাপন্ন চাষিরাই ওই সুবিধা পেলেন। ভূমিহীন কৃষিকর্মী ও একেবারে প্রান্তিক চাষির দরজায় প্রকল্পের সুবিধা না পৌঁছনোর আশঙ্কার কথা এর আগে জানিয়েছেন অন্য বিশেষজ্ঞরাও।
অনিতের মতে, ভোটের মুখে এ ধরনের প্রকল্প স্রেফ রাজনৈতিক ঘোষণা। একই তকমা অবশ্য রাহুল গাঁধীর ‘সকলের জন্য ন্যূনতম আয়’ প্রকল্পকেও দিয়েছেন তিনি।