জিএসটিতে গরিবদের স্বস্তি, দাবি প্রধানমন্ত্রীর

৩০ জুন মধ্যরাত থেকে যাত্রা শুরু করেছে জিএসটি। মোদীর দাবি, নতুন জমানায় পা রাখার ক্ষেত্রে গরিবের বাজার খরচের বোঝা না-বাড়ানোকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন তাঁরা। এই রূপান্তর পর্ব ‘মসৃণ’ হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘‘যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর আওতায় সহযোগিতার নজির হয়ে থাকবে দেশ জুড়ে জিএসটি চালুর এই প্রয়াস।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ৩১ জুলাই ২০১৭ ০২:২৪
Share:

নরেন্দ্র মোদী। —ফাইল চিত্র।

জিএসটি শুধু কর ব্যবস্থার সংস্কার নয়, এটি নতুন সংস্কৃতি। রবিবার আকাশবাণী থেকে প্রচারিত ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠানে পণ্য-পরিষেবা কর (জিএসটি) চালুর এক মাসের মাথায় এই মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর দাবি, গরিবরা ব্যবহার করেন, এমন পণ্যের দাম যে কমেছে, সে খবর মানুষই তাঁকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন।

Advertisement

৩০ জুন মধ্যরাত থেকে যাত্রা শুরু করেছে জিএসটি। মোদীর দাবি, নতুন জমানায় পা রাখার ক্ষেত্রে গরিবের বাজার খরচের বোঝা না-বাড়ানোকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন তাঁরা। এই রূপান্তর পর্ব ‘মসৃণ’ হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘‘যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর আওতায় সহযোগিতার নজির হয়ে থাকবে দেশ জুড়ে জিএসটি চালুর এই প্রয়াস। কারণ সব সিদ্ধান্তই হয়েছে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’’

এই অল্প সময়ের মধ্যেই অর্থনীতির উপর জিএসটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে বলে দাবি মোদীর। এ প্রসঙ্গে পণ্য পরিবহণ ও ট্রাক চলাচলে গতি ফেরার কথা বলেছেন তিনি, যার জেরে জাতীয় সড়কে যানজটও কমেছে। সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের তরফেও সমীক্ষায় দাবি, জিএসটি চালুর আগে আন্তঃ-রাজ্য চেকপোস্টগুলিতে একটি ট্রাককে ২০% সময় কাটাতে হতো। এখন তাই অন্তত ২০% সময় কম লাগছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement