প্রশ্ন, উড়ানের সময়ে ঝঞ্ঝার মধ্যে পড়লে বা জরুরি অবস্থাতেও কি স্বস্তিদায়ক হবে? —প্রতীকী চিত্র।
কম খরচের বিমানের আর্থিক বোঝা এ বার আরও কমানোর উদ্যোগ। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী দিনে মোটরবাইকের মতো ছোট আসনে বসে কম দূরত্বের গন্তব্যে পাড়ি দেওয়াও হয়তো অসম্ভব নয়। তাতে সংস্থার পাশাপাশি, সাশ্রয় হতে পারে যাত্রীরও। তবে দানা বেঁধেছে কিছু প্রশ্ন।
এই ব্যবস্থার পোশাকি নাম ‘স্কাইরাইডার ২.০’। বিমান সংস্থাগুলির বক্তব্য, সাধারণ আসনের বদলে এ ক্ষেত্রে আসন হবে মোটরবাইক বা স্কুটারের মতো ছোট। যা একটি ধাতব রডের সঙ্গে পোক্ত ভাবে যুক্ত থাকবে। তবে ঘরোয়া উড়ানে দুই ঘণ্টার থেকে কম সময়ের গন্তব্যের ক্ষেত্রে এই ধরনের আসনের কথা ভাবা হচ্ছে। এর ফলে বিমানের ওজন না বাড়িয়েও ২০% আসন বাড়নো সম্ভব। সংশ্লিষ্ট মহলের একাংশের দাবি, উড়ান ক্ষেত্রের আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রকগুলির সম্মতি পেতে অসুবিধা হবে না। আগামী বছরের মধ্যেই তা চালু হয়ে যেতে পারে। তবে অন্য একটি অংশের প্রশ্ন, উড়ানের সময়ে ঝঞ্ঝার মধ্যে পড়লে বা জরুরি অবস্থাতেও কি স্বস্তিদায়ক হবে?
২০১৮ সালে হামবুর্গে বিমানের অন্দরসজ্জার মেলায় ‘স্কাইরাইডার ২.০’ সামনে আনে বিমানের আসন তৈরির ইটালীয় সংস্থা এভিয়োইন্টেরিয়র্স। সংস্থাটির দাবি, তাদের আসন স্বস্তিদায়ক, পোক্ত। এই ধরনের এক একটি আসনে যাত্রী পরিবহণ ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ চালু কম খরচের বিমানযাত্রার ৫০%।
প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর
সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ
সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে