ঘাটতির লক্ষ্য ছুঁতে কোপ সম্ভবত খরচে

অনেকেরই আশঙ্কা, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ, দুই করই কম আসায় প্রভাব পড়তে পারে রাজকোষ ঘাটতিতে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১০ এপ্রিল ২০১৯ ০১:২৮
Share:

গত অর্থবর্ষে পরোক্ষ কর হিসেবে জিএসটি আদায়ের ক্ষেত্রে যে লক্ষ্য ছোঁয়া যায়নি, তা জানা গিয়েছে আগেই। অর্থ মন্ত্রকের এক শীর্ষ আধিকারিকের ইঙ্গিত, এ বার ১২ লক্ষ কোটি টাকা প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের লক্ষ্যও অধরা থাকবে। খামতি দাঁড়াতে পারে ৫০ হাজার কোটির। ফলে সংশ্লিষ্ট মহলের প্রশ্ন, তা হলে নোটবন্দির পরে আরও বেশি মানুষ করের জালে আসবেন বলে মোদী সরকারের যে দাবি ছিল, তার যৌক্তিকতা কোথায়? অনেকেরই আশঙ্কা, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ, দুই করই কম আসায় প্রভাব পড়তে পারে রাজকোষ ঘাটতিতে। যদিও সরকারি সূত্র বলছে, ৩.৪ শতাংশে বাঁধা সংশোধিত ওই ঘাটতির নিশানা আখেরে ছুঁতে পেরেছে সরকার।

Advertisement

সরকারি সূত্রটির ইঙ্গিত, ঘাটতির নিশানা ছোঁয়া গিয়েছে মূলত দুই পথে। এক, শেষ মুহূর্তে কিছু খাতে বরাদ্দ ছাঁটাই করে। দুই, রান্নার গ্যাস ও কেরোসিন বিক্রি খাতে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলির প্রাপ্য প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকার ভর্তুকি গত অর্থবর্ষ থেকে চলতি অর্থবর্ষের খাতায় ঠেলে দিয়ে। কিছুটা কাজে লেগেছে বিলগ্নিকরণ খাতে রাজস্ব সংগ্রহও।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement