তাঁকে দেশে ফেরাতে মামলা চলছে লন্ডনের আদালতে। এর মধ্যে ঋণদাতাদের টাকা ফেরত দিতে চান বলে সোমবার ফের দাবি করলেন বিজয় মাল্য। টুইটে তাঁর দাবি, তিনি ১০০% ব্যাঙ্ক ঋণ ফেরাতে চান। কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই ও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ফৌজদারি মামলা করেছে। তাঁকেই কেন নিশানা করা হয়েছে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন মাল্য।
এর আগে জেট এয়ারের পরিষেবা বসে যাওয়ার পরে সংস্থাকে বাঁচাতে ব্যাঙ্কগুলির এগিয়ে আসা নিয়ে তোপ দেগেছিলেন প্রাক্তন কিংফিশার কর্তা। মাল্যের দাবি ছিল, কিংফিশারকে সেই সুযোগ দেওয়া হয়নি। সোমবার তাঁর দাবি, জেটের পুনরুজ্জীবন, কর্মীদের বেতন ইত্যাদি নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। কিন্তু তিনি যখন টাকা ফেরতের কথা বলছেন, তখন কেন ব্যাঙ্কগুলি সেই প্রস্তাব গ্রহণ করছে না?
প্রসঙ্গত, চলতি মাসেই ব্যাঙ্কগুলির বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছিলেন মাল্য। দাবি করেছিলেন, তিনি ধার শোধের প্রস্তাব দিয়েছেন। কিন্তু তা মানেনি ঋণদাতারা। উল্টে বিদেশের আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা চালাচ্ছে ব্যাঙ্কগুলি। যাতে খরচ হচ্ছে ভারতের সাধারণ মানুষের করের টাকা। যদিও অনেকে বলছেন, মাল্য বিদেশে না গেলে তাঁকে ফেরাতে এত টাকাও খরচ করতে হত না ব্যাঙ্কগুলিকে।