আব্দুল মান্নান
তৃণমূলের দুই নেতা গ্রেফতার। তা হলে কীসের ভিত্তিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এঁদের ক্লিনচিট দিয়েছিলেন এ বার তার জবাব দিতে হবে। মমতা যদি জবাব না দেন সে ক্ষেত্রে বুঝতে হবে তিনি তাঁর পরিবার এবং দলের জড়িতদের আড়াল করার চেষ্টা করছেন।
রাহুল সিংহ
এ বার গোটা তৃণমূল দলটাই জেলে ঢুকবে। আরও অনেক বড় বড় তৃণমূল নেতার নাম এ বার সামনে আসবে।
মহম্মদ সেলিম
ডাক সবারই পড়বে। দোষীদের শাস্তি পেতেই হবে। সাধারণ মানুষের লুঠ হওয়া টাকা ফেরানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ‘তৃণমূলের কেউ চোর নয়’— মমতার এই সার্টিফিকেটটাই যে জাল এই গ্রেফতারে তাই প্রমাণিত হল।
অধীর চৌধুরী
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলালের ঘরের দুলালরা সব একে একে গ্রেফতার হচ্ছে। গোটা তৃণমূল দলটাই সারদা কেলেঙ্কারিতে জড়িত। আমরা আগেই দাবি করেছিলাম, সরকারি মদত ছাড়া এত বড় ষড়যন্ত্র হতে পারে না— এ বার তা প্রমাণিত হচ্ছে। কেউ কেউ হয়তো ভাবছেন হাসপাতালে লুকিয়ে থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। তাঁরা ভুল ভাবছেন।
সিদ্ধার্থনাথ সিংহ
প্রতারিতদের সুবিচার দিতে বদ্ধপরিকর কেন্দ্র। তৃণমূলের দ্বিতীয় সাংসদ হিসাবে জেলে গেলেন সৃঞ্জয়। এর থেকেই প্রমাণ হয় সারদা কাণ্ডে তৃণমূলের প্রথম সারির অনেকেই জড়িত। অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যগ করা উচিত।
সূর্যকান্ত মিশ্র
মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘কুণাল চোর? টুম্পাই চোর? মদন চোর? মুকুল চোর? আমি চোর? ’ দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসাবে গ্রেফতার হলেন সৃঞ্জয় (টুম্পাই)। তৃতীয় জন ‘অসুস্থ’ হয়ে আপাতত হাসপাতালে। বাকি রইল দু’জন। এর পর তাঁরাও ধরা পড়বেন।