Abhishek Banerjee

আনন্দবাজার অনলাইনের প্রচার মিটারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

জমে উঠছে দিল্লিবাড়ির লড়াই। সেই যুদ্ধের মূল যোদ্ধাদের প্রচার মাপতে আনন্দবাজার অনলাইন শুরু করেছে নতুন বিভাগ ‘প্রচার মিটারে’। এ বার তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

Advertisement

ঐন্দ্রিলা বসু সিংহ

শেষ আপডেট: ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:১৩
Share:

জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ির জনসভায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুক পেজ থেকে

বিশেষত্বহীন সাদা-কালো পোশাক। নিভাঁজ, দুধসাদা, পোলো শার্টটি কালো ট্রাউজার্সের ভিতরে না গুঁজে পরা। যেমন তিনি সাধারণত পরে থাকেন। বুকপকেট নেই। থাকেও না। তার বদলে বুকে শোভা পাচ্ছিল জোড়াফুলের ব্যাজ। সে-ও সাদা-কালো। মাঝে মধ্যে গলায় লাল-নীল বা কালো উড়নি জড়িয়ে নেন। ধূপগুড়ির সভায় তা-ও ছিল না। রং বলতে ডান হাতের অনামিকার লাল পাথরের আংটিটি।

Advertisement

উত্তরবঙ্গে এসেও ঝড় নিয়ে কোনও কথাই বলেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অভিষেক বললেন। জোরের সঙ্গে বললেন আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ঝড়-দুর্গতদের অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। দেবেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মোদীকে মাসে একবার বাংলায় আসার চ্যালেঞ্জও ছুড়ে দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। বললেন, ‘‘মোদী প্রতি মাসে এলে তৃণমূলের হয়ে আর ভোটই চাইব না! চাইতে হবে না!’’

সভাস্থলের ঘেরাটোপ ছাড়িয়ে মাঠের চৌহদ্দির চারপাশে এমনকি, রাস্তাতেও তৃণমূলের পতাকা, অভিষেকের নামের পোস্টার হাতে দাঁড়িয়েছিলেন মানুষ। ভিড় দেখে অভিষেক বলেই ফেললেন, ‘‘সভার দৃশ্য দেখার পর বিজেপির ঘুম হয়েছে কি না জানি না। দিল্লিতে জোর ভূমিকম্প হয়েছে।’’ শেষ বিকেলে ৩০ মিনিটের বক্তৃতা শুনতে মানুষ এসেছিলেন দুপুর থেকেই। দেখা গেল অভিষেকের ‘মোদী না দিদি’র গ্যারান্টির প্রশ্নে সোৎসাহে হাসিমুখে সাড়া দিচ্ছেন তাঁরা।

Advertisement

গ্রাফিক— শৌভিক দেবনাথ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement