Lok Sabha Election 2024

এক দেশ এক ভোটের পক্ষে বণিকসভা

সিআইআইয়ের ডিজি চন্দ্রাজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, আর্থিক ক্ষতি ও নীতি-নির্ধারণে দেরির প্রেক্ষিতে বণিকসভা একসঙ্গে ভোট করানোর পরামর্শ দিয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০৬:২২
Share:

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

প্রত্যাশিত ভাবেই তাদের কাছে অগ্রাধিকার আর্থিক উন্নয়ন ও প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি। আর সে জন্যই মূলত কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপির প্রস্তাবিত ‘এক দেশ এক ভোটের’ পক্ষে বলে বার্তা দিল সিআইআই। সম্প্রতি রামনাথ কোবিন্দ কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বণিকসভাটির কর্তারা তাঁদের মতামত জানান।

Advertisement

সিআইআইয়ের ডিজি চন্দ্রাজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, আর্থিক ক্ষতি ও নীতি-নির্ধারণে দেরির প্রেক্ষিতে বণিকসভা একসঙ্গে ভোট করানোর পরামর্শ দিয়েছে। তা প্রতি পাঁচ বছরে লোকসভা ও রাজ্যের ভোট একসঙ্গে একবার করে হতে পারে। অথবা লোকসভা ভোটের আড়াই বছর পরে রাজ্যগুলিতে বিধানসভা ভোট আবার আড়াই বছর পরে লোকসভা ভোট— এ ভাবেও হতে পারে।

বিরোধীদের অভিযোগ, আর্থিক বা প্রশাসনিক সুবিধার আড়ালে আসলে চাপা পড়ে যাচ্ছে রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক কাঠামোর প্রয়োজনীয়তার কথা। ‘এক দেশ এক ভোট’ বিরোধী দল ভাঙানো এবং দলত্যাগকে উৎসাহ দিতে পারে। সিআইআইয়ের দাবি, একসঙ্গে ভোট হলে সরকারের প্রশাসনিক দক্ষতা বাড়বে। যা আর্থিক উন্নয়নে গতি আনবে। বিভিন্ন সময়ে ভোটের জন্য ঘন ঘন নীতি বদলের আশঙ্কা থাকে। আমলারা ভোটে যুক্ত হওয়ায় সরকারের কাজে প্রভাব পড়ে। ভোটের আগে বেসরকারি ক্ষেত্রের লগ্নির সিদ্ধান্ত ঢিমে হয়। ভোটের সময় আচরণ বিধির জন্য প্রকল্প রূপায়ণেও দেরি হয়। একসঙ্গে ভোট হলে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির প্রশাসনিক খরচ প্রায় অর্ধেক বাঁচতে পারে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন