গোল্ডেন গ্রোব পুরস্কার হাতে সিলভেস্টর স্ট্যালন। এএফপি-র তোলা ছবি।
সিনেমার স্ক্রিনে তাঁকে দুষ্টের দমন করতে দেখে সকলে। সাহসী র্যাম্বোর সামনে থরহরিকম্প সব ভিলেনদের। কিন্তু র্যাম্বোও থুড়ি সিলভেস্টর স্ট্যালনও ভয় পান। ভয় না বলে অবশ্য সমীহই করেন। আর সব বিবাহিত পুরুষের মতোই স্ট্যালোনও সমীহ করেন স্ত্রী জেনিফারকে। স্ত্রীর উপদেশকে শিরোধার্য করে চলেন স্লাই স্ট্যালোন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাত্কারে বছর ঊনসত্তরের স্ট্যালোন বলেন, “বন্ধু আর্নল্ডকে দেখে এক সময় আমার মাথায় রাজনীতিতে নামার ভূত চাপে। জেনিকে জি়জ্ঞেস করি কী করব? রাজনীতিতে নামা থেকে আমায় নিরস্ত করে সে। বলে, পাগল হলে না কি? নির্বাচনে তুমি কিছুতেই জিতবে না। তুমি রাজনীতিতে নামলে বিষয়টা একেবারেই ভাল ভাবে নেবে না দর্শকরা।” স্ত্রীর এই কথা মেনে আর রাজনীতির দিকে পা বাড়াননি হলিউডের অ্যাকশন স্টার।
সোমবারই ‘দ্য ক্রিড’ ছবির জন্য সেরা অভিনেতার গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার নিজের ঝুলিতে পুরেছেন স্ট্যালোন। একই দিনে অভিনেতার রাজনৈতিক বাসনার কথা শোনামাত্রই যে বিতর্কের ঝড় উঠবে তা আর বলার বাকি রাখে না!