রোববারের টিভি শো জমজমাট। প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড রণবীর কপূর ও বর্তমান বয়ফ্রেন্ড রণবীর সিংহ বলব না-বলব না করেও তাঁকে নিয়েই কথা বলে গেলেন। কিন্তু তিনি, দীপিকা পাড়ুকোন কোথায়?
সূত্রের খবর, তিনি আছেন মেহবুব স্টুডিয়োয় সঞ্জয় লীলা বনশালীর ‘পদ্মাবতী’র সেটে। ‘ঘুমর’ গানের শ্যুটিংয়ে।
বনশালীর সেট মানেই রাজকীয় ব্যাপার। পরিচালক যে নতুন ছবিতেও ‘ট্রেডমার্ক’ বজায় রাখবেন, সেটাই স্বাভাবিক। পুরো চিতরগড় দুর্গই নাকি মেহবুব স্টুডিয়োতে এনে ফেলেছেন সঞ্জয় লীলা বনশালী। সেটে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢোকা তো বন্ধ করে দিয়েছেন পরিচালক। তাই সেটের ছবি যে ফেসবুক-টুইটারে ছড়িয়ে পড়বে, তার সুযোগ নেই। কিন্তু প্রোডাকশন টিমের এক সদস্যর কথায়, সেটে কোনও ইলেকট্রিক আলো নয়, ৪০০ প্রদীপ দিয়ে আলো করেছেন বনশালী। শুধু ‘ঘুমর’ গানটার জন্য সেট সাজাতে সময় লেগেছে ৪০ দিন।
দীপিকা কম যান না! ‘রামলীলা’ থেকেই বুঝে গিয়েছিলেন পরিচালকের খুঁতখুঁতানি।
তাই দেড় মাস ধরে ট্রেনিং নিচ্ছিলেন শুধু এই একটা নাচের সিকোয়েন্সের জন্য।
তবে যা নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় শ্যুটিং চলছে, তাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দেখার আশা করা বৃথা। ইউটিউবে গানের টিজার না-আসা পর্যন্ত ‘পদ্মাবতী’র লুক দেখেই খুশি হতে হবে দর্শককে।
আবার বলিউডে প্রিয়ঙ্কা
এই হলিউডে তো পরক্ষণেই আবার বলিউডে! প্রিয়ঙ্কা চোপড়া। ‘কোয়ান্টিকো’র দ্বিতীয় সিজন নিয়ে আপাতত হলিউডে ব্যস্ত হলেও শোনা যাচ্ছে বি-টাউনের পরের প্রজেক্টটা ঠিক করে ফেলেছেন। বেশ কয়েকটা ছবির অফার পেয়েছিলেন। স্ক্রিপ্ট উল্টেপাল্টে তাঁর মনে ধরেছে ‘ফাননে খান’কে। এই ছবিতে লিড রোলে দেখা যেতে পারে তাঁকে। তবে সই-টই এখনও করেননি পিগি চপস। সে সব ফাইনাল করতে ডিসেম্বরে নাকি মুম্বই আসছেন ‘বেওয়াচ’-এর হিরোইন।
সল্লুর ‘প্রেম’
অ্যামি জ্যাকসন ও সলমন খান
সলমন খান! নামটা শুনলেই আজকাল লজ্জায় পড়ে যান অ্যামি জ্যাকসন। কখনও ব্লাশ করেন, আবার কখনও এড়িয়ে যান প্রশ্নগুলো। বলিউডে যখন জোর গুঞ্জন যে, সলমনের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন এই ব্রিটিশ অভিনেত্রী, মুখ খুললেন অ্যামি স্বয়ং। মুম্বইয়ের এক অনুষ্ঠানে বললেন, ‘‘সলমনকে ডেট করতে কে না চায়...তবে আমি এখন সিঙ্গল। কাউকে ডেট করছি না।’’
দিন কয়েক আগেই রটে গিয়েছিল যে, লুলিয়া ভান্তুর-য়ের সঙ্গে ‘ব্রেক আপ’এর পর নাকি অ্যামির প্রেমে পড়েছেন সল্লু। কিন্তু গত সপ্তাহে হেলেনের জন্মদিনের পার্টিতে হাজির হয়ে লুলিয়া বুঝিয়েছিলেন, ব্রেক-আপটা আসলে গুজব।
এ বার অ্যামিও সেটাই বুঝিয়ে দিলেন। আরে, চাইলেই কি আর সবাই সল্লুর প্রেমিকা হতে পারেন!