বিটিএস ব্যান্ডের সেই সাত
কে-পপ ফ্যান কাদের বলে জানেন? তাদের প্লে-লিস্টে কোরীয় গানের লম্বা তালিকা। গানের লিরিক জলের মতো মুখস্থ। প্রতিটি জনপ্রিয় ব্যান্ডের ইতিহাস, দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিও তাদের নখদর্পণে। বিশ্বের অন্য দেশের পাশাপাশি ভারতীয় টিনএজারদের মধ্যেও কোরীয় ব্যান্ডের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।
এর মধ্যে অন্যতম পপুলার ব্যান্ড বিটিএস বা বাঙ্গটান বয়েজ। এই বছরই বিলবোর্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ডে টপ সোশ্যাল আর্টিস্ট বিভাগে জাস্টিন বিবার ও সেলেনা গোমেজকে হারিয়ে দুনিয়ার নজরে এসেছে এই ব্যান্ড। তবে ভারতে এদের ‘আর্মি’ (ফ্যানবেসের অফিশিয়াল নাম) বরাবর স্ট্রং। সাত সদস্যের এই ব্যান্ড ২০১৩য় ডেবিউ করে ‘নো মোর ড্রিম’ গানটি দিয়ে। অ্যালবামের নাম ছিল ‘টু কুল ফোর স্কুল’। সাত সদস্যের এই ব্যান্ডের সদস্যদের বয়স পঁচিশের কাছেপিঠে। জিমিন, ভি, জুংকুকের গানেই বুঁদ এখনকার প্রজন্ম। মিউজিক ব্যান্ড হিসেবে জনসংযোগের জন্য সবচেয়ে বেশি টুইটার ব্যবহার করায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডও করেছে বিটিএস। স্টেজে পারফর্ম করার সময়ে মার্শাল আর্টসের কৌশল দেখিয়ে নজর কেড়েছে ব্যান্ড গট সেভেন। ডেবিউ ২০১৪ সালে। প্রথমে তারা জাপানি ভাষায় সিঙ্গল ‘অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড’ রিলিজ করে। তার পর দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রথম পূর্ণ দৈর্ঘ্যের স্টুডিয়ো অ্যালবাম ‘আইডেন্টিফাই’ রিলিজ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই দেশের চার্টে প্রথম স্থান দখল করে। বামবাম, জেবি, জিনইয়ং এই ব্যান্ডের সদস্য।