কোথাও কোনও প্রমাণ নেই। সলমন খান নিজেও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি থানায়। কিন্তু, নায়কের ঘনিষ্ঠ মহল বলছে, বান্দ্রার এক নাইট-ক্লাবে চার জন মহিলা ছিনতাইবাজের হাতে লুঠ হয়েছেন সলমন খান। তাও সেটা জানাজানি হল ঘটনার এক সপ্তাহ পরে!
সলমনের ঘনিষ্ঠ মহল বলছে, ওই দিন বান্দ্রার এক নাইট ক্লাবে হাজির ছিলেন সলমন। সময় কাটাচ্ছিলেন বন্ধুদের সঙ্গে। আর কাছাকাছি এক টেবিলে রেখেছিলেন নিজের ওয়ালেট, সানগ্লাস আর পেনডেন্ট। হঠাৎই চার মহিলা এসে হাজির হয় নায়কের সামনে। সলমনের ফ্যান হিসেবে আত্মপরিচয় দেয় তারা। মিনিটখানেক কথা বলে তারা চলে যাওয়ার পরেই সলমন আবিষ্কার করেন, ওই টেবিলে তাঁর জিনিসগুলো আর নেই।
ব্যাপারটা চোখে পড়তেই সজাগ হন সলমন। সবাইকে জানান জিনিসগুলো নিখোঁজ হওয়ার খবর। কিন্তু, অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সেগুলো পাওয়া যায়নি। নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁকে থানায় যেতে বললেও সলমন তাঁদের চুপ করিয়ে দেন। চুপচাপ ফিরে আসেন বাড়িতে মন খারাপ নিয়ে।
কথাটা সত্যি হলে ব্যাপারটা যে নায়কের খারাপ লাগবেই, তাতে আর সন্দেহ কী!