ইরফান খান। ছবি: ইনস্টাগ্রামের সৌজন্যে।
জটিল নিউরো এন্ডোক্রাইন টিউমারে আক্রান্ত অভিনেতা ইরফান খান। মাস কয়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই এই খবর জানিয়েছিলেন তিনি। এই মুহূর্তে দেশের বাইরে চিকিত্সাধীন ইরফান ফের ফিরলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।
দু’মাস পরে টুইটারে ফিরলেন ইরফান ‘কারবা’ নিয়ে। তাঁর আসন্ন এই ছবির কলাকুশলীদের তিনি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ‘কারবা’ শব্দের অর্থ যাত্রা। এই ছবিতে ইরফানের সঙ্গে দেখা যাবে মলয়লম অভিনেতা দালকির সলমন ও মরাঠি অভিনেত্রী মিথিলা পালকরকেও। সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের অগস্টে ছবিটি মুক্তি পাবে।
কিন্তু ইরফান এখন কেমন আছেন? না! সে বিষয়ে কোনও ইঙ্গিত দেননি অভিনেতা। বরং সম্প্রতি ইরফানের মুখপাত্র ইরফানের শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে যাতে কোনওরকম গুজব না ছড়ায় সে দিকে খেয়াল রাখতে সকলকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন, সহজ আমাকে মাদার্স’ ডে-তে কার্ড তৈরি করে দিয়েছিল
ইরফানের অসুস্থতার কথা প্রকাশ্যে আসার পর চিকিৎসকরাও জানিয়েছিলেন ‘নিউরোএন্ডোক্রিন টিউমার’ শরীরের যে কোনও জায়গায় হতে পারে। তবে মূলত অন্ত্র ফুসফুস অগ্ন্যাশয় ও এন্ডোক্রিন গ্ল্যান্ডগুলোতে হয়। এন্ডোক্রিন গ্ল্যান্ড ও স্নায়ুতন্ত্র থেকে এই ধরনের টিউমার তৈরি হয়। স্নায়ু বিশেষজ্ঞ তৃষিত রায় জানিয়েছিলেন টিউমারগুলো থেকে ‘সেরোটনিন’ নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয় যার ফলে রোগীর শরীরে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন আচমকা রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক মাত্রায় বুক ধড়ফড় হটফ্লাশ। শরীরের ঠিক কোন জায়গায় টিউমারটি হয়েছে তার উপরেও নির্ভর করে উপসর্গ ঠিক কী হবে। যেমন অন্ত্রে হলে ডায়েরিয়ার মতো রোগ হতে পারে। ' ‘ ' !!
ইরফানের অসুস্থতার কথা প্রকাশ্যে আসার পর চিকিৎসকরাও জানিয়েছিলেন ‘নিউরোএন্ডোক্রিন টিউমার’ শরীরের যে কোনও জায়গায় হতে পারে। তবে মূলত অন্ত্র ফুসফুস অগ্ন্যাশয় ও এন্ডোক্রিন গ্ল্যান্ডগুলোতে হয়। এন্ডোক্রিন গ্ল্যান্ড ও স্নায়ুতন্ত্র থেকে এই ধরনের টিউমার তৈরি হয়। স্নায়ু বিশেষজ্ঞ তৃষিত রায় জানিয়েছিলেন টিউমারগুলো থেকে ‘সেরোটনিন’ নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয় যার ফলে রোগীর শরীরে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন আচমকা রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক মাত্রায় বুক ধড়ফড় হটফ্লাশ। শরীরের ঠিক কোন জায়গায় টিউমারটি হয়েছে তার উপরেও নির্ভর করে উপসর্গ ঠিক কী হবে। যেমন অন্ত্রে হলে ডায়েরিয়ার মতো রোগ হতে পারে।
তবে ইরফানের ঠিক কোন ধরনের নিউরোএন্ডোক্রিন টিউমার হয়েছে তা জানা না থাকায়, এ নিয়ে বিশদ বলতে রাজি হননি চিকিৎসকেরা।