Samantha Ruth Prabhu

সামান্থার নাম কি মুখে আনা যায় না? বিবাহবিচ্ছেদ প্রসঙ্গে এ বার নাগা চৈতন্যের সমালোচনা

১৫০ শব্দের একটি বিবৃতি দেন নাগা চৈতন্য। কিন্তু কোথাও তিনি সামান্থার নাম উল্লেখ করেননি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ১৪:০০
Share:

নাগা চৈতন্য ও সামান্থা রুথ প্রভু। ছবি: সংগৃহীত।

রাজনৈতিক বিতর্কে নাম জড়িয়েছে সামান্থা রুথ প্রভু ও নাগা চৈতন্যের। তেলঙ্গানার মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেত্রী কোন্ডা সুরেখা দাবি করেছেন, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের কারণেই বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে এই তারকা দম্পতির। তাঁর মন্তব্যের জেরে আলোড়ন পড়েছে রাজনীতি থেকে বিনোদন জগতের সর্বত্র। সুরেখার মন্তব্যের বিরুদ্ধে বিবৃতি দিয়েছেন স্বয়ং নাগা চৈতন্য, সামান্থাও। কিন্তু নাগা চৈতন্য আবার তাঁর মন্তব্যের জন্য সমালোচিত হচ্ছেন।

Advertisement

নিজের বিবৃতিতে একবারও প্রাক্তন স্ত্রী সামান্থার নাম উল্লেখ করেননি নাগা চৈতন্য। ১ অক্টোবর সুরেখা দাবি করেছিলেন, মন্ত্রী কেটি রামা রাওয়ের ষড়যন্ত্রের কারণেই বিবাহবিচ্ছদ হয় নাগা চৈতন্য ও সামান্থার। তার পরই সামান্থা স্পষ্ট জানান, কোনও রাজনৈতিক কোন্দলে তাঁর নাম যেন না জড়ানো হয়।

সেই রাতেই ১৫০ শব্দের একটি বিবৃতি দেন নাগা চৈতন্য। কিন্তু কোথাও তিনি সামান্থার নাম উল্লেখ করেননি। বার বার ‘প্রাক্তন স্ত্রী’ সম্বোধন করেছেন তিনি। এই বিষয়টি নজর এড়ায়নি নেটাগরিকের। এক জন মন্তব্য করেন, “বার বার ‘স্ত্রী’ সম্বোধন করলেন। অথচ একবারও সামান্থার নাম উচ্চারণ করলেন না!” আর এক জন সমাজমাধ্যমে লেখেন, “সামান্থার নাম কি মুখেও আনা যায় না?”

Advertisement

এখানেই শেষ নয়। বিবাহবিচ্ছেদের পরে নেটাগরিকের একাংশ সামান্থার দিকে আঙুল তুলেছিলেন। কিন্তু সেই সময়ও চুপ ছিলেন নাগা চৈতন্য। কোনও প্রতিবাদ করেননি। সেই প্রসঙ্গও তুলে আনেন সামান্থার অনুরাগীরা।

মূল সমস্যার সূত্রপাত এন কনভেনশন সেন্টার থেকে। এর মালিকানা ছিল নাগার্জুনের। হায়দরাবাদ বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর এই বহুতলের একাংশ ভেঙে ফেলে অগস্টে। কেটিআর নাকি বলেছিলেন, এই কনভেনশন সেন্টার ভাঙা হবে না একটাই শর্তে, সামান্থাকে তাঁর কাছে পাঠাতে হবে! কিন্তু শেষ পর্যন্ত সায় দেননি সামান্থা। তার ফলস্বরূপ বিবাহবিচ্ছেদ। কোন্ডা সুরেখার এই দাবিতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement