অনেকেই দুর্গাপুজোতে বেড়াতে যান। দূরে কোথাও বা কলকাতার কাছে-পিঠে। আমি কিন্তু এই দলে নই। পুজোর কলকাতার বাইরে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এ সময় আসলে অনেক বন্ধু বাইরে থেকে আসে। ফলে ওদের সঙ্গে দেখা হয়। এটাই তো জমিয়ে আড্ডা মারার সময়। আর আমি তো জয়েন্ট ফ্যামিলির মেয়ে। ফলে পরিবারের অনেকের সঙ্গেও বছরের এই সময়টাতেই শুধু দেখা হয়।
আরও পড়ুন, বান্ধবীর হাত ধরে বেরতে পারি…
আর আড্ডা যখন হবে, জমিয়ে পেট পুজো মাস্ট। এ সময় কোনও ডায়েট নয়, যা ইচ্ছে খেয়ে নিতে হবে। ফলে অভিনয় করি বলে আলাদা করে ডায়েট করব পুজোয়, এ ধারণা ভুল।
এখনও আলাদা করে কী কী পরব ঠিক করিনি। তবে সাধারণত পুজো মানেই শাড়ি। কোনও অনুষ্ঠান থাকুক, প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে বিচারক হয়ে ঘোরা বা দেদার আড্ডা— পুজো মানেই শাড়ি। আমিও শাড়ি পরব।
আরও পড়ুন, গুরু, পুজোর সময় ফাটিয়ে ঝাড়ি করো, প্রেমটা নয়
এ সময়টা ছোটবেলার কথা খুব মনে পড়ে জানেন…। ঠাকুরদা, ঠাম্মার কথা, ছোটবেলার পুজোর কথা। খুব মিস করি। আরও একটা স্পেশাল জিনিস মিস করি। আসলে ছোটবেলায় খুব নাগরদোলা চড়তাম। এখন আর সে ভাবে সুযোগ হয় না।
ভিডিও: অনির্বাণ সাহা।