Pavel

Daktar Kaku: শ্যুট শুরু, প্রকাশ্যে মোশন পোস্টার, ক্যামেরার মুখোমুখি পাভেলের ‘ডাক্তার কাকু’

প্রসেনজিতের মতোই ছবিতে ঋদ্ধিও চিকিৎসক। এই প্রজন্মের প্রতিনিধি। বাবার সঙ্গে মতে, পথে মেলে না একেবারেই। দুই প্রজন্মের চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসকদের ভাল-মন্দ দুটো দিক তুলে ধরতে চলেছেন পরিচালক। পাশাপাশি, অতিমারির সময় অক্লান্ত সেবা করে কী ভাবে আক্রান্তদের ত্রাতা, রক্ষাকর্তা হয়ে উঠেছিলেন এই পেশার প্রতিটি মানুষ- সেটিও উঠে আসবে ছবিতে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ এপ্রিল ২০২২ ১১:১৬
Share:

প্রসেনজিৎ, ঋদ্ধি, পাভেল

যাবতীয় বিতর্ক এক দিকে। আর এক দিকে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। শনিবার সকাল থেকে তিনি আর পরিচালক পাভেল টালিগঞ্জে। এ দিন থেকে আগামী ১৫ দিনের জন্য তিনি পরিচালকের ‘ডাক্তার কাকু’। অভিনেতা একা নন, এ দিন তাঁর সঙ্গী তাঁর পর্দার ছেলে ঋদ্ধি সেন। এনা সাহার জারেক এন্টারটেনমেন্ট প্রযোজিত এই ছবিতে বাবা-ছেলের টানাপড়েন পটভূমিকায়। তারই কিছু দৃশ্য পাভেল এ দিন যত্ন করে ক্যামেরাবন্দি করলেন সকাল থেকে রাত।

Advertisement

পাভেল এর আগে জানিয়েছিলেন, যে সব চিকিৎসকদের দেখলেই রোগ আপনা থেকে পালায়, রোগী নিজে থেকেই সুস্থ হয়ে ওঠেন, তাঁদের প্রতিনিধি ‘ডাক্তার কাকু’। যিনি শুধুই চিকিৎসার বিবরণ লিখে ক্ষান্ত হন না। শরীরের পাশাপাশি রোগীর মনেরও যত্ন নেন। সেই অনুযায়ী ভাল-মন্দ পরামর্শও দেন। এই চিকিৎসের জীবনে তিনটি জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক, স্কুটার। দুই, স্টেথোস্কোপ। তিন, কাগজের প্লেন। যা ছেলেবেলায় হামেশাই সবাই নিজের হাতে বানিয়ে ওড়ায়। ছবির মোশন লোগো বানিয়েছেন একতা ভট্টাচার্য। গল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই তিনটি জিনিস থেকে যাবে ‘ডাক্তার কাকু’র সঙ্গে। কী ভাবে? জবাব মিলবে পাভেলের আগামী ছবিতে।

অতিমারি অতিক্রম করে পাভেলের এই ছবির শ্যুট শুরু হওয়ার কথা ছিল জানুয়ারিতে। সব বাধা পেরিয়ে চলতি মাসের দ্বিতীয় দিনে পাভেলের পরিচালনায় প্রসেনজিৎ। প্রথম দিনের শ্যুটের অভিজ্ঞতা জানার উপায় নেই। কারণ, প্রসেনজিৎ-পাভেল ক্যামেরার সামনে-পিছনে। গত বছর পয়লা জুলাই ছবির নাম ঘোষণার সময়ে 'বুম্বাদা' জানিয়েছিলেন, এই প্রজন্মের সঙ্গে কাজ করতে তাঁর ভাল লাগে। পাভেলের সঙ্গে কাজ না করলেও তিনি পরিচালকের ছবি দেখেছেন। একই সঙ্গে খুশি ঋদ্ধিকে পর্দায় নিজের ছেলের ভূমিকায় পেয়ে।

Advertisement

প্রসেনজিতের মতোই ছবিতে ঋদ্ধিও চিকিৎসক। এই প্রজন্মের প্রতিনিধি। বাবার সঙ্গে মতে, পথে মেলে না একেবারেই। দুই প্রজন্মের চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসকদের ভাল-মন্দ দুটো দিক তুলে ধরতে চলেছেন পরিচালক। পাশাপাশি, অতিমারির সময় অক্লান্ত সেবা করে কী ভাবে আক্রান্তদের ত্রাতা, রক্ষাকর্তা হয়ে উঠেছিলেন এই পেশার প্রতিটি মানুষ- সেটিও উঠে আসবে ছবিতে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন