শশী কপূর।
শশী কপূর নেই। শশী কপূরের জীবনাবসান। প্রয়াত হলেন শশী কপূর। শশী কপূর পাসেস অ্যাওয়ে।
সোমবার বিকেলে প্রায় সুনামির মতো আছড়ে পড়ল হেডলাইনগুলো। খবরটা সত্যি তো?
সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক আপডেট জানিয়ে দিল খবর সত্যি। টুইট করলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও। '
সোশ্যাল মিডিয়ায় একের পর এক আপডেট জানিয়ে দিল খবর সত্যি। টুইট করলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও।
তার পর থেকেই ‘দিওয়ার’এর সেই বিখ্যাত ডায়লগ ‘মেরে পাস মা হ্যায়…’ ঘুরে ফিরে আসছে সকলের মধ্যে। পৃথ্বীরাজ কপূরের তৃতীয় সন্তানের মৃত্যুকে একটা যুগের অবসান বলেই ব্যখ্যা করছেন বলিউডের একটা বড় অংশ। বড় দুই দাদা রাজ কপূর শাম্মি কপূরের পরে সেই লিগ্যাসিটা ধরে রেখেছিলেন শশীই।
১৯৪৮এ শিশু অভিনেতা হিসেবে এই জগতে প্রবেশ। তবে ১৯৬১এ ‘ধর্মপুত্র’ ছবিতে নায়ক হিসেবে ডেবিউ। তাঁর মতো সুপুরুষ অভিনেতা খুব কমই এসেছেন ইন্ডাস্ট্রিতে। শুধু অভিনয় নয় ছবি তৈরির গোটা পদ্ধতির মধ্যেই নিজেকে ব্যস্ত রাখতেন তিনি। পরিচালকের চেয়ারেও তাঁরে দেখেছে বলিউড। হিন্দি ছাড়াও একটি রাশিয়ান ছবি পরিচালনা করেছিলেন। & ( !) &
২০১১এ পদ্মভূষণ ২০১৫এ দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পেয়েছিলেন শশী। তিন বার পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে শিল্পী মহলে। টুইট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘দিওয়ার’ ‘সত্যম শিবম সুন্দরম’ ‘কভি কভি’ ‘শর্মিলী’ ‘জুনুন’ ‘সুহাগ’ ‘চোর মচায়ে শোর’এর মতো অসংখ্য জনপ্রিয় সিনেমায় তাঁর অভিনয় দর্শকদের মুগ্ধ করে রেখেছে। গত দুই দশক ধরেই প্রচারের আড়ালে ছিলেন তিনি। '
গত কয়েক বছর ধরেই অসুস্থ ছিলেন শশী কপূর। তাঁর বাইপাস সার্জারিও হয়েছিল। মুম্বইয়ের কোকিলাবেন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। সোমবার মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। "" & "" (_)
শশী কপূরের তিনি সন্তান রয়েছেন। কুণাল সঞ্জনা ও কর্ণ কপূর। তাঁর অনুরাগীদের এখন একটাই কথা ‘আজ হামারে পাস সব কুছ হ্যায় বস আপ নেহি হ্যায়’।