Entertainment News

‘প্রথম দিন শুটিং করে বাড়িতে বলেছিলাম, আমার দ্বারা হবে না’

স্টেপ আউট করে তাঁর স্পিনারকে মারা ছয় গ্যালারিতে পৌঁছেছে বহু বার। কখনও বা তাঁর বাপি বাড়ি যা ম্যাজিকে মুগ্ধ হয়েছেন দর্শক। সেই চেনা পিচ ছেড়ে গত ছ’টি সিজন ধরে দাপটের সঙ্গে ‘দাদাগিরি’র মঞ্চেও ব্যাট করছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। আগামী ১০ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ‘দাদাগিরি সিজন সেভেন’।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৯ মে ২০১৭ ১৮:৫৪
Share:

সাংবাদিকদের মুখোমুখি সৌরভ।— নিজস্ব চিত্র।

স্টেপ আউট করে তাঁর স্পিনারকে মারা ছয় গ্যালারিতে পৌঁছেছে বহু বার। কখনও বা তাঁর বাপি বাড়ি যা ম্যাজিকে মুগ্ধ হয়েছেন দর্শক। সেই চেনা পিচ ছেড়ে গত ছ’টি সিজন ধরে দাপটের সঙ্গে ‘দাদাগিরি’র মঞ্চেও ব্যাট করছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। আগামী ১০ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ‘দাদাগিরি সিজন সেভেন’। প্রতি শনি ও রবিবার রাত সাড়ে ন’টায় টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যাবে এই রিয়ালিটি গেম শো।

Advertisement

আরও পড়ুন, ‘সংসার ছেড়ে চলে যাব ভেবেছিলাম’

এ বারও চেনা মেজাজে দাদা। ‘‘দাদাগিরি আমার চোখ খুলে দিয়েছে। ২০১৩-র পর থেকে খেলার মাঠের উত্তেজনাটা ট্রান্সফার হয়েছে এখানে। এখনও সেটে ঢুকলে একই রকম উত্তেজনা হয়। কত রকম মানুষ আসেন, তাঁদের কত রকম ট্যালেন্ট। দাদাগিরির সঙ্গে আমার ইমোশনাল কানেকশন’’ সাংবাদিক সম্মেলনে হাসিমুখে বললেন সৌরভ। শুরুর দিনটা কেমন ছিল? ব্যাট, বল ছেড়ে লাইট, ক্যামেরা, অ্যাকশনের দুনিয়ায় ‘দাদাগিরি’র প্রথম শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা? সৌরভ শেয়ার করলেন, ‘‘প্রথম দিন শুটিং করে বাড়ি ফিরে বলেছিলাম, আমার দ্বারা হবে না বোধহয়, এক সপ্তাহ বাদে নতুন লোক নিয়ে নেবে ওরা। সেখান থেকে এত দিনের জার্নি…। আনবিলিভেবেল এক্সপিরিয়েন্স।’’

Advertisement

নতুন সিজনে কিছু বদল আসছে ‘দাদাগিরি’তে। সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের তরফে সম্রাট ঘোষ বললেন, ‘‘দাদাগিরি এমন একটা অনুষ্ঠান যা পরিবারের সব সদস্যের পছন্দের। সপ্তাহ শেষে পরিবারের সকলকে একসঙ্গে পাওয়া যায়। সে জন্যই এ বার টেলিকাস্টের সময়টা চেঞ্জ করা হয়েছে।’’

পরিচালক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়।— নিজস্ব চিত্র।

শুধু বদল নয়। সিজন সেভেনের ‘দাদাগিরি’তে রয়েছে কিছু চমকও। শো-এর পরিচালক শুভঙ্কর চট্টোপাধ্যায় বললেন, ‘‘এ বারের দাদাগিরিতে প্রাইমারি সিলেকশন রাউন্ড থাকছে না। ২৩টি জেলা তো আছেই। তা ছাড়া গোটা ভারত থেকে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আর এই অনুষ্ঠান শপথ গ্রহণের মাধ্যমে আমাদের সামাজিক দায়িত্ব পালন করতে শিখিয়েছে। বাংলার মানুষকে অন্যের জন্য বাঁচতে শিখিয়েছে।’’

আপাতত ফোকাসে ১০ জুন!

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement