Urvashi Rautela

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে উর্বশীকে ‘দমদমি মা’ নামে ডাকা হত! ‘মন্দির’ বিতর্কে কী জানাল সহযোগী দল?

উর্বশী সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথ মন্দিরের পাশেই রয়েছে তাঁর নামের মন্দির। এই মন্দিরে তাঁর পূজা হয়, এমন ইঙ্গিতও দেন তিনি। এই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়তেই কটাক্ষ ধেয়ে আসে তাঁর দিকে।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৯ এপ্রিল ২০২৫ ১৮:৫১
Share:

কী জানাল উর্বশীর সহযোগী দল? ছবি: সংগৃহীত।

নিজের প্রশংসা করতে তিনি সিদ্ধহস্ত। সম্প্রতি দাবি করেছেন, তাঁর নামে মন্দিরও রয়েছে। সেখানে তিনিই পূজিত হন, এমন ইঙ্গিতও দিয়েছেন। উর্বশী রৌতেলার সেই মন্তব্য ঘিরে সরগরম নেটপাড়া। এই প্রসঙ্গে এ বার একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে উর্বশীর সহযোগী দল।

Advertisement

উর্বশী সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথ মন্দিরের পাশেই রয়েছে তাঁর নামের মন্দির। এই মন্দিরে তাঁর পূজা হয়, এমন ইঙ্গিতও দেন তিনি। এই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়তেই কটাক্ষ ধেয়ে আসে তাঁর দিকে। এ বার উর্বশীর সহযোগী দল বিবৃতিতে লিখল, “উর্বশী বলেছেন, উত্তরাখণ্ডে তাঁর নামে একটি মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরটি তাঁর, এমন তিনি বলেননি। মানুষ এখন মন দিয়ে কিছু শোনেও না। ‘উর্বশী’ ও ‘মন্দির’ এই শব্দ দুটি শুনেই তাঁরা ধরে নিলেন, উর্বশীকেই মানুষ পুজো করে। আগে ভাল করে শুনে তার পর আপনারা মন্তব্য করুন।”

এখানেই শেষ নয়। সহযোগী দলের দাবি, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে নাকি উর্বশী ‘দমদমি মা’ বলে পরিচিত ছিলেন। তাঁরা বিবৃতিতে লিখেছেন, “উর্বশী নিজেই বলেছেন, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ওঁক ‘দমদমি মা’ বলে ডাকা হত। এই নিয়ে একটি সংবাদমাধ্যমের একটি প্রতিবেদনও রয়েছে। উর্বশী রৌতেলার মন্তব্যকে যাঁরা ভুল ভাবে তুলে ধরেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা উচিত।”

Advertisement

উল্লেখ্য, উত্তরাখণ্ডের বামনি গ্রামে সত্যিই রয়েছে উর্বশী মন্দির। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হিন্দু পুরাণে উল্লিখিত উর্বশীকে দেবীজ্ঞানে পুজো করা হয় এই মন্দিরে। এর সঙ্গে উর্বশী রৌতেলার কোনও যোগ নেই। বামনি গ্রামের বাসিন্দারা এই দেবীর পুজো করেন। তাই তাঁরা উর্বশী রৌতেলার মন্তব্যের বিরোধিতা করেছেন এবং দাবি করেছেন, অবিলম্বে ক্ষমা চাইতে হবে অভিনেত্রীকে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement