ছবি : সংগৃহীত।
গরমে চড়া তাপমাত্রায় আকছার অসুস্থ হয়ে পড়ে শরীর। এই সময়ে ছোট থেকে বড় প্রত্যেকেই নানা ধরনের প্যাথোজেনজনিত রোগে ভোগেন। এই প্যাথোজেন হল বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস বা ছত্রাক, প্রোটোজ়োয়া এমনকি ওয়র্ম। যা থেকে শরীরে নানা ধরনের অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। জ়িঙ্ক সেই সমস্ত প্যাথোজেনের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য তৈরি রাখে শরীরকে। দৈনন্দিন খাবারেই পাওয়া যেতে পারে জ়িঙ্ক।
১। দই
দইয়ে রয়েছে জ়িঙ্ক। তবে তা ফলের সঙ্গে মিলিয়ে খেলে শরীর আরও ভাল ভাবে সংগ্রহ করতে পারে।
২। কাবলি ছোলা
কাবলি ছোলাতেও জ়িঙ্ক রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। চানা মশালা, কাবলি ছোলার স্যালাড বা হুমুস বানিয়ে খেতে পারেন। এতেও দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত জ়িঙ্ক থাকবে।
৩। ডিম
একটি ডিমে ০.৬ মিলিগ্রাম জ়িঙ্ক থাকে। প্রতিদিন দু’টি করে ডিম খেলে তা শরীরের জ়িঙ্কের চাহিদা অনেকটাই মেটায়।
৪। তরমুজ
তরমুজের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জ়িঙ্ক। এই বীজ দৈনন্দিন খাবারে রাখা যেতে পারে। দইয়ের সঙ্গেও খাওয়া যেতে পারে।
৫। কুমড়োর বীজ
কুমড়োর বীজেও জ়িঙ্ক রয়েছে। আর তার পরিমাণও নেহাত কম নয়। সকালে দইয়ের সঙ্গে প্রাতরাশে এক মুঠো কুমড়োর বীজ নিয়মিত খেলে শরীরে জ়িঙ্কের মাত্রা ঠিক থাকবে।
৬। ডাল
যেকোনও ডালই জ়িঙ্কের ভাল উৎস। তাই দৈনন্দিন খাবারে আর কিছু না হোক ডাল খান।
৭। মাছ
কাঁকড়া, অয়েস্টারে এবং কিছু মাছেও রয়েছে জ়িঙ্ক। তাই প্রতিদিন মাছ থেলেও জ়িঙ্কের অভাবপূরণ হবে।