Intestinal Worms

কৃমি নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে ভুগছেন? কয়েকটি ঘরোয়া টোটকায় মুক্তি পেতে পারেন সমস্যা থেকে

কৃমির সমস‍্যা বেশি দিন চলতে দিলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। ওষুধ ছাড়াও ঘরোয়া উপায়েও কিন্তু কৃমি তাড়াতে পারেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২৩ ১১:৪৫
Share:

কৃমির উপদ্রব বাড়লে খিমচে দেওয়া এবং কামড়ে দেওয়ার মতো সমস‍্যাও দেখা দেয়। ছবি: সংগৃহীত।

কৃমির সমস‍্যা বাচ্চাদের বেশি হয় ঠিকই। তবে বড়রাও কম ভোগেন না। মাঝেমাঝে পেটে ব্যথা, সঙ্গে বমি, শরীরে অস্বস্তি, এ রকম সমস‍্যায় অনেকেই ভাবেন, পেটের গোলমাল থেকে শরীর খারাপ করছে। কিন্তু এই লক্ষণ কৃমির কারণে দেখা দিতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে আবার অনেক সময়ে দেখা যায় কৃমি হলে কিছু ক্ষণ পর পর থুতু ফেলতে থাকে শিশু। এমনকি, কৃমির উপদ্রব বাড়লে খিমচে দেওয়া এবং কামড়ে দেওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দেয়। অনেক সময়ে মলের মাধ্যমেও কৃমি বেরিয়ে আসে। বেশি দিন এই সমস‍্যা চলতে দিলে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। তাই বিষয়টি নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন। তবে ঘরোয়া উপায়েও কৃমি তাড়াতে পারেন।

Advertisement

লবঙ্গ

লবঙ্গের জীবাণুনাশক গুণ রয়েছে। এক কাপ জলে তিন-চারটি লবঙ্গ ফুটিয়ে নিন। সেই জল সারা দিন অল্প অল্প করে খান। লবঙ্গ দিয়ে ফোটানো জল শুধু কৃমি নয়, কৃমির ডিমও নির্মূল করে বলে মনে করেন অনেক।

Advertisement

নিমপাতা

কৃমি কমাতে তেতো খাওয়ার পরামর্শ দেন অনেকেই। কয়েকটি নিমপাতা বেটে ফ্রিজে রেখে দিন। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম জলে এক চামচ নিমপাতা বাটা মিশিয়ে সেই জল খান। তবে যে পাত্রে পাতাবাটা রাখবেন, সেই পাত্রে যেন বাতাস না ঢুকতে পারে, সে দিকে খেয়াল রাখবেন।

হলুদের রসে সামান্য নুন মিশিয়ে এক সপ্তাহ নিয়মিত খেলেই কৃমির সমস‍্যায় উপকার পাবেন। ছবি: সংগৃহীত।

হলুদ

কাঁচা হলুদ বেটে রস করে নিন। এক চা-চামচ হলুদের রসে সামান্য নুন মিশিয়ে নিন। এটি প্রতি দিন সকালে খালি পেটে খান। আধ কাপ গরম জলে সামান্য হলুদ গুঁড়ো এবং নুন মিশিয়েও খেতে পারেন। এক সপ্তাহ নিয়মিত খেলেই উপকার পাবেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন